১৭ ম্যাচে ৩০ উইকেট নিয়েছেন রাবাডা। তাঁর সেরা বোলিং ২৪ রানের বিনিময়ে ৪ উইকেট। ইকনমি রেট ৮.৩৪। অর্থাৎ, ওভার প্রতি ৮.৩৪ রান খরচ করেছেন রাবাডা। তালিকায় দু নম্বরে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের যশপ্রীত বুমরা। ১৫ ম্যাচে ২৭ উইকেট নিয়েছেন আমদাবাদের ডানহাতি ফাস্টবোলার। বুমরার ইকনমি রেট বেশ ঈর্ষণীয়। ওভার প্রতি মাত্র ৬.৭৩ রান খরচ করেছেন তিনি। তিন নম্বরেও রয়েছেন আইপিএল চ্যাম্পিয়ন মুম্বই ইন্ডিয়ান্সেরই বোলার। ট্রেন্ট বোল্ট। ১৫ ম্য়াচে ২৫ উইকেট নিয়েছেন তিনি। কুঁচকির চোটের জন্য যিনি কোয়ালিফায়ার ওয়ানে মাত্র ২ ওভার বল করেছিলেন। ফাইনালে মাঠে নামা নিয়ে এক সময় অনিশ্চয়তা ছিল। সেই ট্রেন্ট বোল্ট ৪ ওভারে ৩০ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ম্যাচের সেরাও হয়েছেন। ফাইনালে প্রথম বলেই উইকেট নিয়েছেন বোল্ট।
পার্পল ক্যাপ দেওয়া হয় টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারিকে। যে তালিকায় চার নম্বরে রয়েছেন দিল্লি ক্যাপিটালসের এনরিক নোখিয়া। ১৬ ম্যাচে ২২ উইকেট নিয়েছেন তিনি। পাঁচ থেকে দশে আছেন যথাক্রমে যুজবেন্দ্র চহাল (১৫ ম্যাচে ২১ উইকেট), রশিদ খান (১৬ ম্যাচে ২০ উইকেট), জোফ্রা আর্চার (১৪ ম্যাচে ২০ উইকেট), মহম্মদ শামি (১৪ ম্যাচে ২০ উইকেট), বরুণ চক্রবর্তী (১৩ ম্যাচে ১৭ উইকেট) ও টি নটরাজন (১৬ ম্যাচে ১৬ উইকেট)।