সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে জনসনের আত্মজীবনী ‘রেজিলিয়েন্ট’। এই বইয়ে ক্লার্ক ও আর্থারকে আক্রমণ করে জনসন বলেছেন, ‘রিকি পন্টিং সরে যাওয়ার পর দলের অবস্থা পুরোপুরি বদলে গিয়েছিল। দলের মধ্যে একাধিক উপদল তৈরি হয়ে গিয়েছিল। দল বলে কিছু ছিল না। ছোটখাটো সংঘাত চলছিল। দলের পরিবেশ মারাত্মক বিষাক্ত হয়ে গিয়েছিল। ধীরে ধীরে দলের অবস্থা এরকম হয়ে গিয়েছিল। সবাই দেখতে পাচ্ছিল, বুঝতে পারছিল। কিন্তু সেই সময় কিছুই করা হয়নি।’
২০১৩ সালের ভারত সফরের সময় তৎকালীন কোচ আর্থার এবং অধিনায়ক ক্লার্কের সঙ্গে সিনিয়র খেলোয়াড়দের সংঘাত চরমে পৌঁছয়। ফিডব্যাক না দেওয়ায় জনসন সহ চার ক্রিকেটারকে সাসপেন্ড করা হয়। পরে আর্থার অভিযোগ করেন, সেই সফরেই শেন ওয়াটসনকে দলের ‘ক্যান্সার’ বলে অভিহিত করেছিলেন ক্লার্ক। গত সপ্তাহেই প্রকাশিত হয়েছে ক্লার্কের আত্মজীবনী। সেই বইয়ে ওয়াটসন ও সাইমন কাটিচের সঙ্গে তিক্ত সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুলেছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন অধিনায়ক। তিনি অবশ্য কাটিচকে এখন তাঁর বন্ধু বলে উল্লেখ করেছেন। যদিও কাটিচ সেই দাবি অস্বীকার করেছেন। তাঁর পাল্টা দাবি, তিনি ও ক্লার্ক এখনও বন্ধু নন।