একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কপিল বলেছেন, ‘আমি চাই সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপন করুক বোর্ড। ক্রিকেট খেলায় প্রতিপক্ষকে গালিগালাজ করা যায় না। আমি নিশ্চিত, তরুণ ক্রিকেটারদের প্রতি কড়া মনোভাব দেখানোর মতো যথেষ্ট কারণ আছে।’
কপিল আরও বলেছেন, ‘আমি আগ্রাসী মনোভাবের পক্ষে। তাতে আমি খারাপ কিছু দেখি না। কিন্তু নিয়ন্ত্রিত আগ্রাসন জরুরি। প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার নামে ভদ্রতার সীমারেখা পেরিয়ে যাওয়া যায় না। ক্রিকেট মাঠে তরুণদের এই ধরনের আপত্তিকর আচরণ মেনে নেওয়া যায় না।’
আজহারউদ্দিনও কপিলের সুরেই বলেছেন, ‘আমি চাই অনূর্ধ্ব-১৯ দলের খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। একইসঙ্গে আমি জানতে চাই, এই ক্রিকেটারদের শিক্ষা দেওয়ার ক্ষেত্রে সাপোর্ট স্টাফদের কী ভূমিকা রয়েছে? বেশি দেরি হয়ে যাওয়ার আগে এখনই ব্যবস্থা নিতে হবে। খেলোয়াড়দের শৃঙ্খলাপরায়ণ হতে হবে।’
বেদী বলেছেন, ‘খেলার মাঠে খারাপ আচরণের কোনও অজুহাত হতে পারে না। ক্রিকেটারদের আচরণ ন্যক্কারজনক ও মর্যাদাহানিকর ছিল। এই বয়সের ক্রিকেটারদের মধ্যে যে সারল্য থাকার কথা, সেটা দেখা যায়নি। বাংলাদেশ কী করেছে, সেটা তাদের সমস্যা। আমাদের ছেলেরা যেটা করেছে, সেটা আমাদের সমস্যা। ওরা গালিগালাজ করেছে। এটা মানা যায় না।’