বুধবার সুপ্রিম কোর্ট নিযুক্ত প্রশাসকদের কমিটি (সিওএ)-র কাছে কপিল নিজের ইস্তফাপত্র ই-মেল করে পাঠিয়ে দিয়েছেন বলে খবর। প্রসঙ্গত, কপিলই উপদেষ্টা কমিটির প্রধান ছিলেন।
কয়েকদিন আগে মধ্য প্রদেশ ক্রিকেট সংস্থার আজীবন সদস্য সঞ্জীব গুপ্তা লিখিত অভিযোগ করেন যে, উপদেষ্টা কমিটির তিন সদস্যই স্বার্থের সংঘাতে বিদ্ধ। সেই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বোর্ডের এথিক্স অফিসার ডিকে জৈন উপদেষ্টা কমিটির তিনজন সদস্যকে শো-কজ করেন। ১০ অক্টোবরের মধ্যে তাঁদের জবাব পাঠাতে বলেন তিনি। এরপরই অপমানিত হয়ে শান্তা রঙ্গস্বামী পদত্যাগ করেন। তারপর সরে দাঁড়ালেন কপিলও।
কপিলের বিরুদ্ধে সঞ্জীবের অভিযোগ, উপদেষ্টা কমিটির প্রধান হওয়ার পাশাপাশি তিনি ধারাভাষ্যকার। সেই সঙ্গে ক্রিকেটারদের সংগঠনের সঙ্গেও যুক্ত। পাশাপাশি ফ্লাডলাইট তৈরির একটি সংস্থাও রয়েছে ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপজয়ী ভারত অধিনায়কের।
কপিলদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হলে প্রশ্নের মুখে পড়তে পারে বিরাটদের হেড কোচ রবি শাস্ত্রীর নিয়োগও। যেহেতু কপিলদের কমিটিই তাঁকে নিয়োগ করেছিল। সেক্ষেত্রে পুনরায় সাক্ষাৎকারের প্রক্রিয়া পেরিয়ে আসতে হতে পারে শাস্ত্রীকে।