এ বিষয়ে এক কিউরেটর জানিয়েছেন, ‘২০১২ সালে প্রধান কিউরেটর হওয়ার পর সার্টিফিকেট কোর্স চালু করেন দলজিৎ। ২১ দিনের ওয়ার্কশপে থিওরি ও প্র্যাকটিক্যাল ক্লাস শুরু হয়। প্রথমবার আমরা তরুণ কিউরেটরদের জন্য নির্দিষ্ট পাঠক্রমও চালু করি। দলজিৎই বলেন, আম্পায়ার ও ম্যাচ রেফারির মতোই সম্মান দিতে বলেন কিউরেটরদের। মোহালিতে আজ কিউরেটর হিসেবে তাঁর শেষ ম্যাচ। অমূল্য অবদানের জন্য তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হবে।’
অন্য এক কিউরেটর বলেছেন, ‘দলজিৎই ঘরোয়া ক্রিকেটের বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় পিচ তৈরির জন্য নিরপেক্ষ কিউরেটর নিয়োগের কথা বলেন। একইসঙ্গে তিনি জানতেন, উত্তর ভারতের কোনও রাজ্য সংস্থার কিউরেটরের পশ্চিম ভারতে কাজ করতে গিয়ে সমস্যা হবে। কারণ, সেই কিউরেটর সেখানকার মাটির উপাদানের বিষয়ে অবহিত নন। সেই কারণে সংশ্লিষ্ট অঞ্চল থেকেই কিউরেটর নিয়োগের কথা বলেন দলজিৎ। তাঁর অভাব অনুভূত হবে।’