গত রবিবার নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে কেরিয়ারের ২০০ তম একদিনের ম্যাচ খেললেন কোহলি। সেই ম্যাচে ৩১ তম সেঞ্চুরি করে প্রাক্তন অসি ব্যাটসম্যান রিকি পন্টিংকে পিছনে ফেলেছেন। সেঞ্চুরি সংখ্যার বিচারে তাঁর আগে রয়েছেন একমাত্র সচিন। একদিনের ম্যাচে সচিনের রয়েছে ৪৯ টি শতরান।
কোহলি সম্পর্কে মুগ্ধতা ঝরে পড়েছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে একশটি সেঞ্চুরির মালিকের গলায়। সচিন বলেছেন, দলে আসার পর থেকে ওর মনোভাবের কোনও পরিবর্তন হয়নি। প্রথম যখন দলে আসে, তখন ওর এই আগ্রাসী মানসিকতার ঝলক আমার নজরে পড়েছিল। অনেকেই হয়তো এই আগ্রাসী মেজাজ পছন্দ করত না। কেউ কেউ এর জন্যই সমালোচনা করে কোহলিকে। কিন্তু এখন ওর এই আগ্রাসনটাই ভারতীয় ক্রিকেটের একটা বড় শক্তি হয়ে উঠেছে। ওকে খুব বেশি পাল্টে যেতে হয়নি। বরং পাল্টে গিয়েছে ওর পাশের মানুষগুলো।
সচিন আরও বলেছেন, কোহলির দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন হয়েছে ওর পারফরম্যান্স ঝকঝকে হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে। আর নিজেকে প্রকাশ করার স্বাধীনতা একজন ক্রিকেটারের কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ।
বর্তমান ভারতীয় দলে দারুন ভারসাম্য রয়েছে বলে মনে করেন সচিন। দলে বেশ কয়েকজন স্পিনার ব্যাট করতে পারে। আবার কয়েকজন সিমারও ব্যাটটা করে দিতে পারে। রবিবারের ম্যাচে ভূবনেশ্বরের ব্যাটিংয়ের উদারহণ দিয়ে সচিন বলেছেন, বিদেশ সফরে ভূবি ও হার্দিক পান্ড্যর ব্যাটিং দলের ভারসাম্য বদলে দিতে পারে।