পদত্যাগ পত্রে শশাঙ্ক লিখেছেন, ‘গত বছর আমি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আইসিসি-র প্রথম স্বাধীন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলাম। আমি ন্যায়সঙ্গত ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করার চেষ্টা করেছি। তবে ব্যক্তিগত কারণে আমার পক্ষে আর এই পদে থাকা সম্ভব হচ্ছে না।’
কিন্তু সত্যিই কি শশাঙ্ক ব্যক্তিগত সমস্যার কারণে সরে দাঁড়ালেন? ক্রিকেট রাজনীতিতেই বা তাঁর ভবিষ্যত কী, তাই নিয়ে ক্রিকেট মহলে এখন জোর জল্পনা।
বিশেষ সূত্রে খবর, আইসিসি-তে ভারত, ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার দাপট কমানোর লক্ষ্যে যে সাংবিধানিক ও আর্থিক সংস্কারের পথে হাঁটতে চাইছিলেন শশাঙ্ক, তা আটকে দেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সমর্থন পেয়ে গিয়েছে বিসিসিআই। সংস্কার আটকে দেওয়ার জন্য দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের সমর্থন দরকার। বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা ও জিম্বাবোয়ের ক্রিকেট বোর্ড এই ইস্যুতে বিসিসিআই-এর পাশে দাঁড়িয়েছে। ফলে মুখ বাঁচাতেই পদত্যাগ করলেন শশাঙ্ক।