ছবি সৌজন্যে বিসিসিআই
গত ১২ এপ্রিল ঘরের মাঠেই গ্রুপ লিগের ম্যাচে হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে বড় ব্যবধানে জয় পেয়েছিল আরসিবি। সেই ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে কোহলির ৭৫ এবং এবি ডিভিলিয়ার্সের ৮২ রানের সুবাদে ২২৭ করে ব্যাঙ্গালুরুর দলটি। জবাবে ১৮২ রানে থেমে যায় প্রতিপক্ষ। তবে ওয়ার্নার (৫৮) লড়াই করেছিলেন। সেই ম্যাচের কথা মাথায় আছে আরসিবি অধিনায়কের। সেই কারণেই তিনি ফাইনালের আগে বিপক্ষ অধিনায়কের প্রশংসা করছেন।
ফাইনাল ম্যাচটি ঘরের মাঠে হওয়ায় তাঁরা কিছুটা সুবিধা পাবেন বলেই মনে করছেন কোহলি। তাঁর মতে, দর্শকদের বিপুল সমর্থন এবং চিৎকার বিপক্ষ ক্রিকেটারদের মানসিক চাপে ফেলে দেয়। প্রথম কোয়ালিফায়ারে গুজরাত লায়ন্সের বিরুদ্ধে এই ঘটনা দেখা গিয়েছে। তারই সুযোগ নিয়ে অসাধারণ ইনিংস খেলে কোণঠাসা অবস্থা থেকে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছেড়েছে এবি।
ফাইনালের আগে দু দিন বিশ্রাম পাওয়াটাও তাঁদের পক্ষে যাবে বলেই মত কোহলির। তিনি বলেছেন, এই ম্যাচের আগে দু দিন অনুশীলন করার সুযোগ পাওয়ায় আমরা ঠিকমতো প্রস্তুতি নিতে পেরেছি। প্রয়োজনীয় বিশ্রামও পাওয়া গেল। এতে সুবিধাই হবে।
অনেকের মতে, ফাইনালে আরসিবি-র ব্যাটিং লাইন আপের বিরুদ্ধে হায়দরবাদের বোলিং বিভাগের লড়াই হবে। তবে কোহলি এ কথা মানতে নারাজ। তাঁর মতে, একটি দলে ভারসাম্য থাকলে তবেই তারা ফাইনালে উঠতে পারে। আরসিবি-র বোলিংও যেমন ভাল, ঠিক তেমনই হায়দরবাদের ব্যাটিংও ভাল। তাঁরা এ কথা মাথায় রেখেই ফাইনালের প্রস্তুতি নিয়েছেন।