এই সিরিজে কুরানের পারফরম্যান্সের বিষয়ে শাস্ত্রী আরও বলেছেন, ‘এজবাস্টনে প্রথম টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে ইংল্যান্ডের ৮৭ রানে ৭ উইকেট পড়ে গিয়েছিল। সেই সময় কুরান রান করে। সাউদাম্পটনে চতুর্থ টেস্টে প্রথম ইনিংসে ৮৬ রানে ৬ উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। সেবারও কুরান রান করে। এজবাস্টনে প্রথম ইনিংসে আমাদের বিনা উইকেটে ৫০ রান হওয়ার পর কুরান উইকেট নেয়। এই সিরিজের গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তগুলিতে ও রান করে এবং উইকেট নেয়। সেটাই দু’দলের মধ্যে পার্থক্য গড়ে দেয়।’
এই সিরিজে ভারতীয় দল ১-৪ হারলেও, শাস্ত্রীর দাবি, তাঁরা লড়াই করেছেন। সমালোচনাকেও গুরুত্ব দিতে নারাজ ভারতের কোচ। এ বিষয়ে তিনি বলেছেন, ‘আমরা এখনও বিশ্বের এক নম্বর দল। ইংল্যান্ড দল, সেদেশের সংবাদমাধ্যম, আমাদের সমর্থকরা, এমনকী ইংল্যান্ডের সমর্থকরাও জানে আমরা কতটা লড়াই করেছি। আমরাও জানি কতটা লড়াই করেছি। সমালোচনায় একেবারেই বিভ্রান্ত হচ্ছি না। আমি অনেক ইতিবাচক দিক দেখতে পাচ্ছি। তাই চিন্তার কোনও কারণ দেখছি না। ইতিবাচক মানসিকতা নিয়েই দেশে ফিরেছি। আমি জানি আমরা কী করছি। দল ঠিক দিকেই এগোচ্ছে।’