মনিন্দর সিংহ ও মহেশ গৌড়ের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে থালাইভাসকে পিছনে ফেলে বেঙ্গল ওয়ারিয়র্স। এই জয়ের সঙ্গে সঙ্গে ৫ পয়েন্ট পেল তারা। উল্টোদিকে পাঁচ ম্যাচের মধ্যে পরপর চারটি হেরে থালাইভাস মারাত্মক চাপে পড়ে গেল। ম্যাচের প্রথমার্ধ্বের শেষে ১৮-১৫-য় এগিয়ে যায় বেঙ্গল ওয়ারিয়র্স। দ্বিতীয়ার্ধ্বেও এই ব্যবধান বজায় রাখে তারা, ম্যাচ জিতে নেয় ৩৬-২৭ ফলে। শেষের দিকে দলকে ম্যাচে ফেরানোর মরিয়া চেষ্টা করেন থালাইভাস অধিনায়ক অজয় ঠাকুর কিন্তু তাতে ফল বিশেষ হয়নি।
উল্টোদিকে পটনা পাইরেটস ৪৩-৪১ ফলে হারাল ইউপি যোদ্ধাকে। পটনায় খেলা দুটি ম্যাচে এটাই তাদের প্রথম জয়। এর আগেও দেখা গিয়েছে, পটনা ও ইউপির ম্যাচে হার জিতের ফারাক হয় অত্যন্ত কম পয়েন্টে, এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। প্রদীপ নরবাল ও দীপক নরবালের দুর্দান্ত খেলার সুবাদে হাড্ডাহাড্ডি ম্যাচে পটনা পাইরেটস হারিয়ে দেয় ইউপি যোদ্ধাকে। ইউপি খেলেছে দুটি ম্যাচ, এটাই তাদের প্রথম হার। প্রথম ম্যাচে তারা হারায় তামিল থালাইভাসকে।
পটনার দল প্রথমার্ধ্বের শেষ পর্যন্ত ২১-২০-তে এগিয়ে ছিল। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধ্বে দারুণভাবে ম্যাচে ফেরে ইউপি। খেলা শেষের ৯ মিনিট আগে ৩৩-৩৩ ছিল ম্যাচ। ৩ মিনিট পর ৩৬-৩৫-এ এগিয়ে যায় পটনা। ইউপি ফের ৩৭-৩৭ করে কিন্তু পটনা এগিয়ে যায় ৩৯-৩৭-এ। শেষমেষ ৪৩-৪১-এ ম্যাচ জিতে নেয় তারা।