কর্ণাটকের ইনিংসে প্রথম আঘাত হানেন ইশান পোড়েল। এরপর সম্রাট ও দেবদূতের জুটি দলের ইনিংস এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন। আকাশ দীপ সম্রাটকে তুলে নেন। সম্রাট ও দেবদূতের জুটিতে ৫৭ রান যোগ হয়। এরপর নায়ারকে ফেরান মুকেশ কুমার। নায়ার ৬ রান করে দলের ৭৬ রানে আউট হন। এরপর আর কোনও উইকেট পড়েনি।
ইতিমধ্যেই ম্যাচের রাশ বাংলার হাতে। চতুর্থ দিন কর্ণাটককে অলআউট করে রঞ্জির ফাইনালে জায়গা করে নেওয়াই হবে বাংলা দলের লক্ষ্য।
এর আগে রঞ্জি ট্রফির সেমিফাইনালে কর্ণাটকের সামনে জয়ের জন্য ৩৫২ রানের লক্ষ্য রাখে বাংলা। দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলা ১৬১ রানে অলআউট হয়ে যায়। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে গতকাল দিনের শেষে বাংলার রান ছিল চার উইকেটে ৭২। ক্রিজে ছিলেন প্রথম ইনিংসের নায়ক অনুষ্টুপ মজুমদার। সঙ্গে সুদীপ চট্টোপাধ্যায় ( ৪০ রান)।এদিন অবশ্য নিজের স্কোরে আর পাঁচ রান যোগ করে ফিরে যান সুদীপ। এরপর শ্রীবত্স গোস্বামীও ০ রানে প্যাভিলিয়নে ফেরেন। ৮৯ রানে ছয় উইকেট পড়ে বাংলার। এরপর অনুষ্ঠুপ শাহবাজ আহমেদকে নিয়ে সপ্তম উইকেটে ৬১ রান যোগ করেন অনুষ্ঠুপ। ব্যক্তিগত ৩১ রানে গৌতমের বলে আউট হন শাহবাজ। এরপর আকাশদীপও দ্রুত আউট হন। চালিয়ে রান তুলতে গিয়ে আউট হন অনুষ্ঠুপ। ৪১ রান করেন তিনি। শেষপর্যন্ত ১৬১ রানে শেষ হয় বাংলার দ্বিতীয় ইনিংস।
দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই বড়সড় ধাক্কা খেয়েছে কর্ণাটক। ইশান পোড়েলের বলে কোনও রান না করেই প্যাভিলিয়নে ফিরতে হয়েছে এল রাহুলকে। শূন্য রানে প্রথম উইকেট হারায় তারা।