দুবছরের নতুন চুক্তি করা হয়েছে শাস্ত্রীর সঙ্গে। দেশের মাটিতে ২০২১ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত কোহলিদের দায়িত্ব সামলাবেন তিনি।
জাতীয় দলের সঙ্গে এটা হবে শাস্ত্রীর চতুর্থবার যুক্ত থাকা। এর আগে ২০০৭ সালে বাংলাদেশ সফরে দায়িত্ব সামলানোর পাশাপাশি ২০১৪ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত টিম ডিরেক্টর ছিলেন। ২০১৭ সাল থেকে সদ্যসমাপ্ত বিশ্বকাপ পর্যন্ত জাতীয় দলের হেড কোচ ছিলেন।
কোচ হিসাবে নিউজিল্যান্ডকে বিশ্বকাপের ফাইনালে তোলা মাইক হেসন ও টম মুডির মতো হেভিওয়েটদের পিছনে ফেলে শাস্ত্রীর দায়িত্বপ্রাপ্তি। সিদ্ধান্ত ঘোষণার পর সাংবাদিকদের কপিল দেব বলেন, ‘তিন নম্বরে টম মুডি ও দুনম্বরে মাইক হেসন ছিলেন। তবে এক নম্বরে শাস্ত্রী। আপনাদের প্রত্যাশামতোই। তবে খুব কঠিন লড়াই হয়েছে।’
শাস্ত্রীর প্রশিক্ষণে টেস্টে বিশ্বের এক নম্বর দল হয়েছে ভারত। ৭১ বছরে প্রথমবার অস্ট্রেলিয়ার মাটি থেকে সিরিজ জিতে ফিরেছেন কোহলিরা। পাশাপাশি পরপর দুটো বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল থেকে হেরে বিদায় নিতে হয়েছে। শাস্ত্রীর অধীনে ২১টি টেস্ট খেলে ১৩টি জিতেছে ভারত। ৬০টি ওয়ান ডে-র মধ্যে ৪৩টি এবং ৩৬টি টি-টোয়েন্টির মধ্যে ২৫টি জিতেছেন বিরাট কোহলিরা।