কে বলবে মারণ ভাইরাসের সংক্রমণে দিনকয়েক আগে একেবারে কাবু হয়ে পড়েছিলেন! আর মাঠে ফিরে সেই ধাক্কা কাটিয়ে চেনা ছন্দে ফিরতে সময় নিলেন মাত্র কয়েক মিনিট।
বয়স ৩৫। ভাইরাসের ধাক্কা কাটাতে গৃহবন্দি ছিলেন টানা ১৯ দিন। সুপার অ্যাথলিট হলেও কিছুটা চিন্তা ছিল ম্যাচ ফিটনেস নিয়ে। কিন্তু সেসব আশঙ্কা উড়িয়ে চেনা ছন্দে ফিরতে রোনাল্ডোর সময় লাগল মাত্র তিন মিনিট।
সিরি আ-তে স্পেজিয়ার বিরুদ্ধে অ্যাওয়ে ম্যাচে তখন গোলের খোঁজে জুভেন্তাস। দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু হওয়ার কিছুটা পরও স্কোর ১-১। সেই অবস্থাতেই পাওলো দিবালাকে তুলে নিয়ে করোনাজয়ী সিআর সেভেনকে ৫৬ মিনিটের মাথায় নামান আন্দ্রে পিরলো। আর যার ঠিক মিনিট তিনেক পরেই খেলায় লিড নিল ওল্ড লেডি অফ তুরিন। সৌজন্যে একমেবাদ্বিতীয়ম ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো।
দুজন বিপক্ষ ডিফেন্ডারের মাঝখান দিয়ে আলভারো মোরাতার বাড়ানো মাপা পাস। যা ধরে কিছুটা এগিয়ে গোলকিপারকে টপকে স্কোরশিটে নাম তুলে ফেললেন রোনাল্ডো। সেখানেই অবশ্য শেষ নয়। ৭৬ মিনিটে ফ্রেডরিকো চিয়েসার আদায় করে নেওয়া পেনাল্টি থেকে করলেন তাঁর দ্বিতীয় ও দলের চার নম্বর গোলটিও।