এর থেকে মনে করা হচ্ছে যে, মনোমালিন্যের সময়টা পিছনে ফেলে এসেছেন সচিন-কাম্বলি দুজনেই। ছবিতে দেখা গিয়েছে প্রাক্তন পেসার অজিত আগরকরকেও।
সময়টা ১৯৮৮-র ফেব্রুয়ারি। আন্তর্বিদ্যালয় হ্যারিস শিল্ড টুর্নামেন্টের সেমিফাইনালে ৬৬৪ রানের পার্টনারশিপ গড়ে ক্রিকেট মহলকে চমকে দিয়েছিল মুম্বইয়ের দুই কিশোর স্কুল ছাত্র। পরে দুই কিশোরই ভারতীয় ক্রিকেট দলের স্তম্ভ হয়ে উঠেছিলেন। তাঁরা সচিন তেন্ডুলকর ও বিনোদ কাম্বলি।কিন্তু সচিন যেভাবে ধারাবাহিকতা দেখিয়ে বিশ্বক্রিকেটের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান হয়ে উঠেছিলেন, তেমনটা পারেননি কাম্বলি।
জাতীয় দল থেকে বাদ পড়েন কাম্বলি। তখন খ্যাতির তুঙ্গে সচিন।
একটা সময় কাম্বলি ও সচিনের স্কুলজীবনের সেই বন্ধুত্বে ছেদ পড়ে। আট বছর আগে একটি টেলিভিশন চ্যানেলে কাম্বলি সরাসরি সচিনের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন। তিনি অভিযোগ করেন, খারাপ সময়ে সচিন তাঁর পাশে দাঁড়াননি।
কাম্বলির এই অভিযোগে ক্ষুব্ধ সচিন তাঁর সহপাঠীকে ওয়াংখেড়েতে ২০১৩-তে নিজের বিদায়ী ম্যাচেও ডাকেননি। বিদায়ী বক্তৃতায় কাম্বলির নাম পর্যন্ত উল্লেখ করেননি মাস্টার ব্লাস্টার।
গত মাসে একটি গ্রন্থ প্রকাশ অনুষ্ঠানে কাম্বলি ও সচিনকে একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল।
এর আগেও কাম্বলি দুজনের একটা পুরানো ছবি পোস্ট করেছিলেন।