উপস্থিত দর্শকরা 'সচিন, সচিন' স্লোগানে সিনেমাটিকে অভিনন্দন জানান। তাঁরা উঠে দাঁড়িয়ে অভিভাদনও জানান। ধানোয়া সচিনকে একটি বিশেষ স্মারকও উপহার দেন।
সচিনের জীবন অবলম্বনে তৈরি সিনেমার প্রশংসা করে বায়ুসেনা প্রধান বলেন, এটা দারুন একটা ছবি। সচিনের ক্রিকেট কেরিয়ার শুরু হওয়ার আগেই আমি বায়ুসেনায় যোগ দিয়েছিলাম। ওই পুরো কেরিয়ারটাই আমি দেখেছি, তা দারুন অনুপ্রেরণাদায়ক।
আগামী ২৬ মে সচিনের সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে। এ ব্যাপারে ধানোয়া বলেছেন, এমন একটা দিন সিনেমাটি মুক্তি পেতে চলেছে যেদিন কার্গিল যুদ্ধে আকাশপথে অভিযান শুরু হয়েছিল।
১৯৯৯-র বিশ্বকাপে ওল্ড ট্রাফোর্ডে পাকিস্তানকে ভারত হারানোর পর শ্রীনগরের পরিস্থিতির স্মৃতিচারণ করেন বায়ুসেনা প্রধান। ভারতের ওই জয়ে সশস্ত্র বাহিনী কীভাবে উজ্জীবিত হয়ে উঠেছিল তা জানান ধানোয়া।
স্পেশ্যাল স্ক্রিনিংয়ে উপস্থিত থাকার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানান সচিন। তিনি স্মরণ করিয়ে দেন, এই পোডিয়ামেই তাঁকে অনারারি গ্রুপ ক্যাপ্টেন করা হয়েছিল। সশস্ত্র বাহিনীর জওয়ানদের দেশের আসল নায়ক বলেও উল্লেখ করেন সচিন।