সচিন বলেছেন, তাঁর ছেলে অর্জুনের বয়স তখন দেড় বছর। অমিতাভের সঙ্গে একটি কমার্শিয়ালের শ্যুটিং করছিলেন তিনি। শ্যুটিংয়ের ফাঁকে অর্জুন তাঁর ও অমিতাভের কোলে এসে বসছিল। এরকমই একটা সময় অর্জুন কমলালেবু খাচ্ছিল। কমলালেবু খাওয়ার পরই সে তার হাত অমিতাভের কুর্তায় মুছে ফেলছিল। এই ঘটনা দেখে তো বেজায় অস্বস্তি পড়ে যান তিনি। বুঝতে পারছিলেন না, কোনদিকে তাকাবেন।
অমিতাভ সম্পর্কে তাঁর মুগ্ধতার কথাও জানিয়েছেন সচিন। তিনি বলেছেন, ছোট বেলায় অমিতাভের ছবি দেখতেন তিনি। তবে সেটা দেখার জন্যই দেখা। সচিন বলেছেন, ওই সময় মারপিটের দৃশ্যগুলিই সবচেয়ে বেশি টানত। পরে বড় হয়ে বুঝতে পারেন, ওই সব চরিত্রে অভিনয় অমিতাভের পক্ষে কতটা কঠিন ছিল।
অমিতাভের কাজের প্রতি আবেগ, আগ্রহ তাঁকে বিস্মিত করে বলেও জানিয়েছেন সচিন। তিনি বলেছেন, সবচেয়ে যেটা তাঁর ভালো লাগে সেটা হল অমিতাভের হাসিখুশি ভাব। ৭৫ বছর বয়সেও ভালো কিছু করার জন্য মুখিয়ে থাকেন তিনি।