১১ বছর বয়স থেকে মুম্বইয়ের শিবাজি পার্কে আচরেকরের কাছে প্রশিক্ষণ নেওয়া শুরু করেন সচিন। মূলত তাঁর জন্যই বিখ্যাত হয়ে যান এই কোচ। ১৯৯০ সালে দ্রোণাচার্য এবং ২০১০ সালে পদ্মশ্রী পান আচরেকর। তিনি ক্রিকেটার হিসেবে একটিমাত্র প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলেছিলেন। কিন্তু কোচ হিসেবে অসাধারণ সাফল্য পান।
প্রিয় কোচের প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করে সচিন বলেছেন, ‘আচরেকর স্যারের উপস্থিতিতে স্বর্গে ক্রিকেট সমৃদ্ধ হবে। আমার জীবনে তাঁর অবদান ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। তাঁর তৈরি করা ভিত্তির উপর আমি দাঁড়িয়ে আছি। অন্য ছাত্রদেরর মতো আমিও তাঁর কাছ থেকে ক্রিকেটের অ, আ, ক, খ শিখেছিলাম। গত মাসে কয়েকজন ছাত্রর সঙ্গে আমি তাঁর সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম। তাঁর সঙ্গে কিছুটা সময় কাটাই। পুরনো কথা স্মরণ করে আমরা হাসছিলাম। আচরেকর স্যার আমাদের সহজ-সরল জীবন কাটাতে শিখিয়েছিলেন। আমাদের তাঁর জীবনের একটি অংশ করে তোলা এবং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সমৃদ্ধ করে তোলার জন্য ধন্যবাদ। ওয়েল প্লেড স্যার। আপনি যেখানেই থাকুন, আরও কোচিং করে যান।’