ট্যুইটারে সিন্ধু লিখেছেন, ‘দুঃখের সঙ্গে বলতে বাধ্য হচ্ছি, আজ মুম্বই যাওয়ার সময় আমার খুব খারাপ অভিজ্ঞতা হয়েছে। এক গ্রাউন্ড স্টাফ আমার সঙ্গে খুব খারাপ ব্যবহার করেছেন। বিমান সেবিকা যখন তাঁকে আমার সঙ্গে ভদ্র ব্যবহার করতে বলেন, তখন ওই বিমান সেবিকার সঙ্গেও খারাপ ব্যবহার করেন সংশ্লিষ্ট গ্রাউন্ড স্টাফ। এই ধরনের কর্মীরা থাকলে ইন্ডিগোর সুনাম বজায় থাকবে না।’
সিন্ধুর বাবা রামান্নাও তাঁর সঙ্গে ছিলেন। তিনি এ বিষয়ে বলেছেন, ‘সিন্ধুর কিট ব্যাগে র্যাকেট ছিল। সেই কারণে ও গ্রাউন্ড স্টাফকে ব্যাগটি সাবধানে রাখতে বলে। কিন্তু সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ওর সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করেন। বিমান সেবিকা এসে ওই কর্মীকে থামানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু তাঁর সঙ্গেও খারাপ ব্যবহার করেন ওই গ্রাউন্ড স্টাফ। একজন মহিলার সঙ্গে এই ধরনের আচরণ করা উচিত নয়। সিন্ধুর খারাপ লেগেছে। সেই কারণেই ও ট্যুইট করেছে।’
ইন্ডিগোর পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে অবশ্য দাবি করা হয়েছে, সিন্ধু অত্যধিক বড় ব্যাগ নিয়ে বিমান ওঠেন। ব্যাগটি নির্দিষ্ট জায়গায় রাখা যাচ্ছিল না। সেই কারণে সিন্ধুকে জানানো হয়, ব্যাগটি বিমানের মালপত্র রাখার জায়গায় রাখতে হবে। সব যাত্রীর ক্ষেত্রেই আমরা এই নীতি অনুসরণ করি। সিন্ধুর সঙ্গে কথাবার্তার সময় সংশ্লিষ্ট গ্রাউন্ড স্টাফ শান্ত ছিলেন বলেও দাবি করেছে ইন্ডিগো।