গতকালই ঘরোয়া ম্যাচে শেষবারের মতো খেলে সব ধরনের ক্রিকেট ম্যাচ থেকে বিদায় নিলেন ৪০ বছরের আজমল।
২০১১-র বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে আজমলের বলের বৈচিত্র্য প্রথমটা ভারতীয় দলের ব্যাটিং স্তম্ভ সচিনকে কিছুটা চাপের মুখে ফেলেছিল। শেষপর্যন্ত দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৮৫ রান করেন তিনি। আজমলের বলেই শেষপর্যন্ত আউট হন তিনি।
আজমল বলেছেন, 'সচিনের পা যে স্ট্যাম্পের সামনে ছিল, তা স্পষ্ট দেখতে পেয়েছিলাম। কিন্তু প্যাডে বল লাগার পরও কেনও যে আম্পায়ার আউট দিলেন না, তা আজও বুঝতে পারি না'।
মোহালির ওই ম্যাচে পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে পৌঁছয় ভারত। ফাইনালে শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে বিশ্বকাপ জেতে ভারত।
মাঠে ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের সঙ্গে লড়াইটা তিনি উপভোগ করেছেন বলে জানিয়েছেন আজমল। তেন্ডুলকর সহ অন্যান্য ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের বিরুদ্ধে বোলিং দক্ষতা ও চাপ সামলানোর চরম পরীক্ষা বলেই মনে করেন আজমল।
উল্লেখ্য, বোলিং অ্যাকশন নিয়ে কেরিয়ারে একাধিকবার বিতর্কের মুখে পড়েছেন আজমল। ৩৫ টেস্টে ১৭৮ উইকেটে নিয়েছেন তিনি। ২০১৪-য় শ্রীলঙ্কারর বিরুদ্ধে শেষ টেস্ট ম্যাচটি খেলেন তিনি।