এই ম্যাচে রেফারিং নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। জুবের কর্নার থেকে জোরাল হেডে গোল করার ঠিক আগে মার্কার মিরান্ডাকে ধাক্কা মেরে সরিয়ে দেন। ব্রাজিলের ফুটবলাররা ফাউলের আবেদন জানালেও, রেফারি সিজার র্যামোস কর্ণপাত করেননি। এরপর ৭৪ মিনিটে গ্যাব্রিয়েল জেসাসকে বক্সের মধ্যে জাপটে ধরে ফেলে দেন সুইৎজারল্যান্ডের ডিফেন্ডার ম্যানুয়েল আকাঞ্জি। এক্ষেত্রেও পেনাল্টির আবেদনে সাড়া দেননি রেফারি। নেইমারকে প্রথম থেকেই ফাউল করতে থাকেন বিপক্ষ ডিফেন্ডাররা। সেক্ষেত্রেও রেফারির তেমন কড়া মনোভাব দেখা যায়নি।
এই ম্যাচে ব্রাজিলের রক্ষণের ভুল এবং একাধিক সহজ সুযোগ নষ্টও পয়েন্ট খোয়ানোর জন্য দায়ী। ১১ মিনিটে ফাঁকা গোল পেয়েও বাইরে মারেন পাউলিনহো। ৬৯ মিনিটে নিজের গোলসংখ্যা বাড়ানোর সুযোগ নষ্ট করেন কুটিনহো। সংযোজিত সময়ে দলকে জয় এনে দেওয়ার সহজ সুযোগ পেয়েছিলেন মিরান্ডা। কিন্তু তাঁর ভলি বাইরে চলে যায়। জুবেরের গোল যে কর্নার থেকে হয়, তার আগে নিজেদের রক্ষণ থেকে বল বিপদমুক্ত করতে পারেননি ব্রাজিলের ডিফেন্ডাররা। এই ভুলের খেসারত দিতে হয়।