১৯৯৯ সালে বিশ্বকাপ চলাকালীন সচিনের বাবার মৃত্যু হয়। জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে ম্যাচ না খেলে দেশে ফিরে আসেন তিনি। বাবার শেষকৃত্য সম্পন্ন করে ফিরে গিয়ে কেনিয়ার বিরুদ্ধে শতরান করে বাবাকে উৎসর্গ করেন সচিন। ভারতীয় ক্রিকেটপ্রেমীরা সেই ঘটনার কথা ভোলেননি।
বিরাট আরও দৃঢ় মানসিকতার পরিচয় দিয়েছিলেন। ২০০৬ সালের ১৯ ডিসেম্বর ভোর তিনটেয় তাঁর বাবার মৃত্যু হয়। কর্ণাটকের বিরুদ্ধে রঞ্জি ট্রফির ম্যাচে ফলো অন করতে নেমে তখন ভাল অবস্থায় ছিল না দিল্লি। দলের কথা ভেবে সকালেই মাঠে পৌঁছে যান বিরাট। ৯০ রানের ঝকঝকে ইনিংস খেলে দলকে নিরাপদ জায়গায় পৌঁছে দেন তখন ১৮ বছর বয়সি এই ক্রিকেটার।
দু দিন আগেই বাবা মারা গিয়েছেন। তা সত্ত্বেও দলের সঙ্গে যোগ দিয়ে লড়াই করলেন ঋষভ। তাঁর ৫৭ রানের অসাধারণ ইনিংসে জয়ের আশা দেখছিল দিল্লি। কিন্তু অন্য কেউ ভাল পারফরম্যান্স দেখাতে না পারায় হেরে গিয়েছে দিল্লি। তবে তাতে ঋষভের কৃতিত্ব এতটুকু খাটো হয়নি।