সংবাদ সংস্থা পিটিআইয়ের দাবি, এ ব্যাপারে সিএবি-র একেবারে শীর্ষকর্তাদের সঙ্গে চেষ্টা করেও যোগাযোগ করতে পারেনি তারা।
২০০০ সালে ক্রিকেট বিশ্বকে চমকে দিয়ে যে ম্যাচ গড়াপেটা কেলেঙ্কারি প্রকাশ্যে এসেছিল, তাতে জড়িত থাকার অভিযোগে আজহারউদ্দিনের ওপর আজীবন নিষেধাজ্ঞা জারি করে বিসিসিআই। যদিও সেই নিষেধাজ্ঞা ২০১২-য় খারিজ করে দেয় অন্ধ্র হাইকোর্ট। বিসিসিআই তাঁকে নিয়ে গত কয়েক বছরে সরকারি ভাবে কোনও বিবৃতি দেয়নি, তাদের নানা অনুষ্ঠানেও উপস্থিত থাকতে দেখা যায় তাঁকে। যদিও তাঁর আর্থিক পাওনাগন্ডা এখনও মেটানো হয়নি।
এর আগে দিল্লির কোচ পদের জন্য তালিকা থেকে কাঁটছাট করে মনোজ প্রভাকরকে বাছাইয়ের সিদ্ধান্তেও অসন্তোষ জানিয়েছিলেন গম্ভীর। শোনা যায়, প্রভাকরের উদ্দেশ্যে গম্ভীরের ছুঁড়ে দেওয়া কয়েকটি প্রশ্ন পছন্দ হয়নি দিল্লি ও জেলা ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের ক্রিকেট অ্যাডভাইসরি কমিটির সদস্যদের অন্যতম বীরেন্দ্র সহবাগের। দুবছর আগে ডিডিসিএ গম্ভীরের চাপে বাধ্য হয়ে কোচ পদে অজয় জাডেজাকে সরিয়ে বিজয় দাহিয়াকে বসায়। গম্ভীর জানিয়ে দিয়েছিলেন, জাডেজা কোচ পদে থেকে গেলে তিনি খেলবেন না।