লন্ডন: আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ভারতের হয়ে অনন্য এক রেকর্ড গড়লেন মহিলা দলের ক্রিকেটার শেফালি বর্মা (Shefali Verma)। ছাপিয়ে গেলেন সচিন তেন্ডুলকরকেও! রবিবার ব্রিস্টলে নতুন রেকর্ড গড়লেন শেফালি। দেশের সর্বকনিষ্ঠ ক্রিকেটার হিসেবে ক্রিকেটের তিন ফর্ম্যাটেই খেলার নজির গড়লেন তিনি। রবিবার ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে জাতীয় দলের জার্সিতে একদিনের ক্রিকেটে অভিষেক হল তাঁর। তবে অভিষেক ম্যাচে ব্যাট হাতে হতাশ করলেন শেফালি।


১৭ বছর ১৫০ দিন বয়সে তিন ফর্ম্যাটে খেলার নজির গড়লেন শেফালি। এই তালিকায় শেফালি পঞ্চম স্থানে জায়গা করে নিয়েছেন। আর মেয়েদের মধ্যে রয়েছেন তিন নম্বরে। তাঁর আগে রয়েছেন ইংল্যান্ডের সারা টেলর। ১৭ বছর ৮৬ দিন বয়সে তাঁর তিন ফর্ম্যাটে অভিষেক হয়েছিল। অস্ট্রেলিয়ার এলিস পেরি আবার ১৭ বছর ১০৪ দিন বয়সে তিন ফর্ম্যাটে খেলার নজির গড়েছিলেন। ওপেন করতে নেমে ১৪ বলে ১৫ রানে আউট হয়ে যান তিনি।


পুরুষ ও মহিলা মিলিয়ে ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে কম বয়সে তিন ধরনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেই অভিষেক হল শেফালির। বিশ্বে এই তালিকায় তিনি পঞ্চম। রবিবার ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে একদিনের ক্রিকেটে ভারতীয় দলের হয়ে ১৭ বছর ১৫০ দিন বয়সে অভিষেক হল শেফালির। এত কম বয়সে আর কোনও ভারতীয় ক্রিকেটারের সব ধরনের ক্রিকেটে অভিষেক হয়নি। টেস্ট অভিষেকের সময় সচিনের  বয়স ছিল ১৬ বছর ২০৫ দিন। একদিনের ক্রিকেটে সচিন যখন প্রথম ম্যাচ খেলতে নামেন তখন তাঁর বয়স ছিল ১৬ বছর ২৩৮ দিন। কিন্তু তখন টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট হতো না। সচিন একটিই টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেন ২০০৬ সালে। তখন তাঁর বয়স ৩৩ বছর।


সর্বকনিষ্ঠ ক্রিকেটার হিসাবে তিন ফর্ম্যাটে খেলার ব্যাপারে মেয়েদের মধ্যে শেফালি রয়েছেন তিন নম্বরে। তাঁর আগে রয়েছেন ইংল্যান্ডের সারা টেলর। ১৭ বছর ৮৬ দিন বয়সে তাঁর তিন ফর্ম্যাটে অভিষেক হয়েছিল। অস্ট্রেলিয়ার এলিস পেরি ১৭ বছর ১০৪ দিন বয়সে তিন ফর্ম্যাটে খেলার নজির গড়েছিলেন। টেস্ট এবং টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে আগেই অভিষেক হয়েছিল শেফালির। এই মাসেই ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট অভিষেক হয় তাঁর। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছিল ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে।


মুড়ি খেয়ে প্র্যাক্টিসে নামতেন, অভাব আর বাবা-মাকে ছেড়ে থাকার কষ্টই অলিম্পিক্সে প্রেরণা প্রণতির