Best Folding Phones of 2023: নতুন ফোন বাজারে লঞ্চ হলে তা কেনার শখ রয়েছে? প্রযুক্তির ব্যাপারে সবসময়েই আপডেটেড থাকতে চান আপনি? তাহলে এবার পা রাখতে পারেন ফোল্ডেবল স্মার্টফোনের (Foldable Smartphones) দুনিয়ায়। অভিনব ফোল্ডিং স্ক্রিন (Folding Screen) ছাড়াও এইসব ফোল্ডেবল ফোন ব্যবহার করলে ইউজাররা একদম অনন্য অভিজ্ঞতা পাবেন। তবে সব ফোল্ডেবল ফোনই কিন্তু একরকম নয়। তাই ফোল্ডেবল ফোন কেনার আগে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তিগত বিষয় নজরে রাখতে হবে। আপনার জন্য কোন ফোল্ডেবল ফোন ঠিক সেটা আগে ভালভাবে বুঝে নেওয়া প্রয়োজন। ২০২৩ সাল অর্থাৎ চলতি বছরের সেরা কয়েকটি ফোল্ডিং ফোন নিয়ে আলোচনা করা হল।
এই ফোনের দাম (এমআরপি)- ১,৫৪,৯৯৯ টাকা
প্রযুক্তিগত স্পেসিফিকেশন
ওজন- ২৫৩ গ্রাম
ডাইমেনশন- ওপেন বা খোলা অবস্থায় ১৫৪.৯ x ১২৯.৯ x ৬.১ মিলিমিটার / ১৫৪.৯ x ৬৭.১ x ১৩.৪ মিলিমিটার
অপারেটিং সিস্টেম- One UI 5.1.1 উইথ অ্যান্ড্রয়েড ১৩
স্ক্রিন সাইজ ৬.২ ইঞ্চি / ৭.৬ ইঞ্চির
রেজোলিউশন- ৯০৪ x ২৩১৬ / ১৮১২ x ২১৭৬
সিপিইউ-স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ২ (for Galaxy)
র্যাম- ১২ জিবি
স্টোরেজ- ২৫৬ জিবি / ৫১২ জিবি / ১ টিবি
ব্যাটারি- ৪৪০০ এমএএইচ
রেয়ার ক্যামেরা- ৫০ মেগাপিক্সেল + ১২ মেগাপিক্সেল + ১০ মেগাপিক্সেল
ফ্রন্ট ক্যামেরা- ১০ মেগাপিক্সেল / ৪ মেগাপিক্সেল
চলতি বছর স্যামসাং ফোল্ডেবল ফোনের বাজারে আধিপত্য বজায় রেখেছে গ্যালাক্সি জেড ফোল্ড ৫, এটি ভারতের অন্যতম সেরা ফোল্ডিং ফোন এবং এ যাবৎ সেরা পুনরাবৃত্তি। অর্থাৎ আগের অনেকাংশেই আগের মডেলের মতো। স্যামসাং গ্যালাক্সি জেড ফোল্ড ৫ ফোনের সঙ্গে অনেকাংশেই মিল রয়েছে আগের মডেল জেড ফোল্ড ৪ - এর। ডিজাইন, ক্যামেরা কোয়ালিটি, ব্যাটারি লাইফ এবং চার্জিংয়ের গতি- এইসব ক্ষেত্রে মিল রয়েছে উল্লিখিত দু'টি ফোনের। উল্লেখযোগ্য উন্নতির মতো রয়েছে ফোনের রিডিজাইন, যা এই ফোনকে আরও ঝকঝকে এবং স্মার্ট করে তুলেছে।
স্যামসাং গ্যালাক্সি জেড ফোল্ড ৫ ফোনে রয়েছে স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ২ প্রসেসর। ভারতের বাজারের অন্যতম শক্তিশালী ফোল্ডেবল ফোন এটি। আধুনিক গেম খেলা হোক বা একই সঙ্গে একাধিক কাজ অর্থাৎ মাল্টিটাস্কিং- এই ফোনে সবই করা যায় সাবলীল ভাবে। এই ডিভাইসে রয়েছে দুটো OLED ডিসপ্লে। একটি ৬.১ ইঞ্চির আউটার স্ক্রিন এবং আর একটি তার থেকে বড় ৭.৬ ইঞ্চির ইন্টারনাল ডিসপ্লে। এই ডিভাইসের ৪৪০০ এমএএইচ ব্যাটারি সারাদিন ব্যবহার করলেও ফোন চালু থাকবে। এছাড়াও ২৫ ওয়াটের চার্জিং ফিচার দ্রুত গতিতে ফোনে চার্জ হতে সাহায্য করবে।
স্যামসাং গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ৫ ২০২৩ সালের অন্যতম সেরা ফ্লিপ ফোন যা তার কভার ডিসপ্লে আরও উন্নত করেছে। এখানে রয়েছে ৩.৪ ইঞ্চির এক্সটারনাল স্ক্রিন। সেখানে উইডগেট এবং সীমিত সংখ্যক অ্যাপের সাপোর্ট পাওয়া যাবে। এই ফোনের প্রতিদ্বন্দ্বী ডিভাইস মোটরোলা রেজর ৪০ আলট্রার তুলনায় অ্যাপের সাপোর্ট স্যামসাংয়ের ফ্লিপ মডেলে অনেক বেশি সীমিত। পকেটে সহজে রাখার মতো করেই ডিজাইন করা হয়েছে স্যামসাং গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ৫ ফোন। এখানে জেড ফোল্ড ৫ ফোনের মতোই রয়েছে শক্তিশালী স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ২ প্রসেসর। সাবলীল ভাবে কাজ করে এই গ্যালাক্সি চিপসেট।
এইসব উন্নতি ছাড়া জেড ফ্লিপ ৫ ফোনে ডুয়াল রেয়ার ক্যামেরা সেটআপ রয়েছে এবং সেখানে ১২ মেগাপিক্সেলের দুটি সেনসর রয়েছে। আগের মডেলেও একই ক্যামেরা ফিচার ছিল। এই ফোনের ক্যামেরা স্পেসিফিকেশন একটা আপগ্রেড হতে পারে। ব্যাটারি লাইফও ভাল এই ফোনের। তবে সারাদিন ব্যবহারের পর দিনের শেষে খুব সামান্যই চার্জ বাকি থাকবে এই ফোনে।
এই ফোনের দাম (এমআরপি)- ১,১৯,৯৯৯ টাকা
প্রযুক্তিগত স্পেসিফিকেশন
ওজন- ১৯১ গ্রাম
ডাইমেনশন- এক্সটিরিয়র ডিসপ্লে ৩.৬ ইঞ্চি pOLED, রিফ্রেশ রেট ১৪৪ হার্টজ / ইন্টিরিয়র ডিসপ্লে ৬.৯ ইঞ্চির pOLED, রিফ্রেশ রেট ১৬৫ হার্টজ
ক্যামেরা- ১২ মেগাপিক্সেলের মেন ক্যামেরা। তার সঙ্গে রয়েছে অপটিকাল ইমেজ স্টেবিলাইজেশন ফিচার, PDAF এবং f/1.5 aperture
সিপিইউ- স্ন্যাপড্রাগন ৮ প্লাস জেন ১
ব্যাটারি- ৩৮০০ এমএএইচ, ৩০ ওয়াটের ফাস্ট চার্জিং
যদি আপনার clamshell স্টাইলের ফোল্ডেবল ফোন পছন্দ হয়ে থাকে তাহলে নজর দিতে পারেন মোটরোলা রেজর ৪০ আলট্রা মডেলে। এখানে রয়েছে ৩.৬ ইঞ্চির pOLED এক্সটিরিয়র ডিসপ্লে যার রিফ্রেশ রেট ১৪৪ হার্টজ। এই এক্সটিরিয়র ডিসপ্লে ইউজারদের widgets এবং অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ব্যবহারের সুবিধা দেয় ফোন আনফোল্ড না করা অবস্থাতেই। বেশ সাবলীল ভাবেই ফোল্ডেবল ফোন না খুলে অর্থাৎ আনফোল্ড না করেই ইউজাররা widgets এবং অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন এই মোটরোলা রেজর ৪০ আলট্রা ফোনে।
এই ফোল্ডেবল ফোনের অভ্যন্তরে পাওয়া যাবে একটি ৬.৯ ইঞ্চির pOLED ডিসপ্লে যার রিফ্রেশ রেট ১৬৫ হার্টজ। এই ফোল্ডেবল ফোনে LTPO প্রযুক্তির সাপোর্ট রয়েছে। এই ফোনটি ফোল্ড হয় যে অংশ থেকে সেই এলাকায় শূন্যস্থান খুবই কম। তার ফলে ধুলো ঢুকতে পারে না। মোটোরোলার এই ফোল্ডেবল স্মার্টফোনে ১২ মেগাপিক্সেলের মেন ক্যামেরা রয়েছে। তার সঙ্গে অপটিকাল ইমেজ স্টেবিলাইজেশন, PDAF এবং একটি wide f/1.5 aperture ফিচার রয়েছে। চারপাশের আলো যেমনই থাকুক না কেন দুর্দান্ত ছবি তোলা যায় এই ক্যামেরার সাহায্যে। ফ্ল্যাগশিপ ফোনের ক্যামেরার মতো এই ফিচার না হলেও এই ফোনের ক্যামেরা স্যামসাং গ্যালাক্সি জেড ফ্লিপ ৫ ফোনের ডুয়াল ১২ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা সেনসরকে ছাপিয়ে গিয়েছে। মোটোরোলার ফোল্ডেবল ফোনে রয়েছে স্ন্যাপড্রাগন ৮ প্লাস জেন ১ চিপসেট। প্রতিদিন দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেবে এই ফোন। এই চিপসেট ফোনটিকে আরও শক্তিশালী করে তুলেছে। তবে গেম (graphics-intensive gaming) খেলার সময় এই ফোন গরম হয়ে যেতে পারে।
মোটোরোলা রেজর ৪০ আলট্রা ফোনে রয়েছে ৩৮০০ এমএএইচ ব্যাটারি এবং ৩০ ওয়াটের ফাস্ট চার্জিং ফিচারের সাপোর্ট। এই ব্যাটারি এবং চার্জিং সাপোর্টের সাহায্যে একটা গোটা দিন ইউজার খুব ভালভাবেই ডিভাইস ব্যবহার করতে পারবেন। এর পাশাপাশি চার্জ শেষ হয়ে গেলে তা দ্রুত রিচার্জও হয়ে যাবে।
৪। গুগল পিক্সেল ফোল্ড
এই ফোনের দাম (এমআরপি)- ১,৪৭,৪৯০ (অনুমান করা হচ্ছে)
এই ফোল্ডেবল ফোন চলতি মাসের শেষে উপলব্ধ হবে
প্রযুক্তিগত স্পেসিফিকেশন
ওজন- ২৮৩ গ্রাম
ডাইমেনশন- আনফোল্ডেড- ১৩৯.৭ x ৭৯.৫ x ১২.১ মিলিমিটার / ফোল্ডেড- ১৩৯.৭ x ১৫৮.৭ x ৫.৮ মিলিমিটার
অপারেটিং সিস্টেম- অ্যান্ড্রয়েড ১৩
স্ক্রিন সাইজ- ৭.৬ ইঞ্চি / ৫.৮ ইঞ্চি
রেজোলিউশন- ২২০৮ x ১৮৪০ x ২০৯২ x ১০৮০
সিপিএইউ- গুগল টেনসর জি২
র্যাম- ১২ জিবি (LPDDR 5)
স্টোরেজ- ২৫৬ জিবি / ৫১২ জিবি
ব্যাটারি- ৪৭২৭ এমএএইচ
রেয়ার ক্যামেরা- ৪৮ মেগাপিক্সেল (মেন) + ১০.৮ মেগাপিক্সেল (আলট্রা ওয়াইড) + ১০.৮ মেগাপিক্সেলের (৫ এক্স টেলিফটো)
ফ্রন্ট ক্যামেরা - ৮ মেগাপিক্সেল
গুগল ফোল্ডেবল ফোনের দুনিয়ায় পদার্পণ করেছে গুগল পিক্সেল ফোল্ড এই ফোনের সাহায্যে। এটি এমন একটি ডিভাইস যেখানে বিভিন্ন পরিস্থিতির জন্য উপযুক্ত ডিসপ্লের কম্বিনেশন রয়েছে। এই ফোল্ডেবল ফোনে একটি ৫.৮ ইঞ্চির আউটার স্ক্রিন রয়েছে, যা সাধারণ ভাবে ফোন ব্যবহারের জন্য কাজে লাগে। এছাড়াও আনফোল্ড অবস্থায় গুগল পিক্সেল ফোল্ড মডেলে ৭.৮ ইঞ্চির বেশ বড় একটি ডিসপ্লে রয়েছে। ফোল্ডিং ডিজাইন থাকার পরেও এই ফোন বেশ স্লিম ডিভাইস। সহজে বহন করতে পারবেন ইউজাররা।
ইউজারদের অভিজ্ঞতা ভাল হওয়ার জন্য গুগলের এই ফোল্ডেবল ফোনে রয়েছে ৪৮ মেগাপিক্সেলের মেন ক্যামেরা এবং একটি দুর্দান্ত ১০.৮ মেগাপিক্সেলের ৫এক্স জুম ফিচার যুক্ত টেলিফটো লেন্স। ক্লোজ আপ এবং bokeh এফেক্টের জন্য এই ক্যামেরা বেশ কার্যকরী। আনফোল্ডেড অবস্থায় এই ফোন মাত্র ৫.৩ মিলিমিটার পাতলা। অন্যদিনে ফোল্ডেড অবস্থা ১২.২ মিলিমিটার। সহজে পকেটে করে বহন করা যাবে এই ফোন। ফোল্ড করার পর এই ফোন একদম ফ্ল্যাট দেখতে লাগবে না।
এই ফোনের দাম (এমআরপি)- ৯৯,৯৯৯ টাকা
প্রযুক্তিগত স্পেসিফিকেশন
ওজন-১৯১ গ্রাম
ডাইমেনশন- এক্সটিরিয়র ডিসপ্লে- ৩.৪৫ ইঞ্চির কভার ডিসপ্লে / ইন্টিরিয়র ডিসপ্লে- ৬.৮ ইঞ্চির OLED
ক্যামেরা- ৫০ মেগাপিক্সেলের মেন ক্যামেরা + ৮ মেগাপিক্সেলের আলট্রা ওয়াইড
সিপিইউ- মিডিয়াটেক ডিমেনসিটি ৯০০০ প্লাস
র্যাম- ৮ জিবি
স্টোরেজ- ২৫৬ জিবি
ব্যাটারি- ৪৩০০ এমএএইচ সঙ্গে ৩০ ওয়াটের ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট
ওপ্পো ফাইন্ড এন২ ফ্লিপ এই ফোনে ফোল্ডেবল ফিচার পাওয়া যাচ্ছে বেশ আকর্ষণীয় দামে। এবছরের সেরা ফোল্ডিং ফোনগুলির মধ্যে একটি হল এই মডেল। যে অংশ থেকে ফোনটি ফোল্ড বা ভাঁজ হয় সেই কবজার দৌলতে ফোন ফোল্ড হওয়ার পর একদম ফ্ল্যাট দেখতে লাগে। তার ফলে ইনার ডিসপ্লের অংশে ধুলোবালি ঢুকতে পারে না। এই ফোনে একটি ৩.৪৫ ইঞ্চির কভার ডিসপ্লে রয়েছে যেখানে ক্যামেরার প্রিভিউ পুরোপুরি দেখা যায় এবং থাকে কিছু widgets। তার ফলে বারবার ফোন না খুলে অর্থাৎ আনফোল্ড না করে ফোল্ড থাকা অবস্থাতেই সাবলীল ভাবে ব্যবহার করা যায়।
ওপ্পো ফাইন্ড এন২ ফ্লিপ ফোনে রয়েছে একটি নতুন Flexion mechanism, এর সাহায্যে আগের মডেলের তুলনায় নতুন ফোনে crease কমবে প্রায় ৬০ শতাংশ। ছবি তোলার জন্য ভাল ক্যামেরা, ফোন যাতে ভালভাবে কাজ করে তার জন্য একটি ডিমেনসিটি ৯০০০ প্লাস চিপসেট, একটি ৪৩০০ এমএএইচ ব্যাটারি যার সাহায্যে সারাদিন ফোন ব্যবহার করা যাবে, ৩০ ওয়াটের ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট- যার সাহায্যে ফোনের চার্জ শেষ হলে তা দ্রুত রিচার্জ করে নেওয়া সম্ভব হবে- এইসব ফিচার রয়েছে ওপ্পো সংস্থার এই ফোল্ডেবল ফোনে।
একটি ফোল্ডেবল ফোন কেনার সময় কোন কোন বিষয় খেয়াল রাখবেন
লেটেস্ট ফোল্ডেবল ফোন কেনার সময় কয়েকটি বিষয়ে নজর দিতে হবে। সবার আগে খেয়াল রাখতে হবে বাজেটের দিকে। অর্থাৎ কত দামের মধ্যে ফোল্ডেবল ফোন কিনতে চান আপনি সেটা আগে ঠিক করে নেওয়া প্রয়োজন। এছাড়াও একটি ফোল্ডেবল ফোনে আপনি কী কী বৈশিষ্ট্য খুঁজছেন সেটাও আগে থেকে ঠিক করে নেওয়া দরকার। ফোল্ডেবল ফোন কেনার ক্ষেত্রে যাতে আপনাদের সুবিধা হয় তাই জন্য দেওয়া হল সহজ কয়েকটি টিপস।
- বাজেট ঠিক করে নিন- সর্বপ্রথম ফোল্ডেবল ফোন কত দামের মধ্যে কিনতে চান তা ঠিক করে নিন। সাধারণত এই জাতীয় ফোনের দাম অন্যান্য স্মার্টফোনের তুলনায় বেশ কিছুটা বেশিই হয়। তাই ফোল্ডেবল ফোন কেনার আগে নিজের বাজেট ঠিক করে নেওয়া জরুরি।
- কী চাইছেন সেটা বুঝে নিন- ফোল্ডেবল ফোন কিনলে সেই ডিভাইস কোন কোন বৈশিষ্ট্য আপনি খুঁজছেন তার ধারণা আগে থেকে স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন। কাজের জন্য ফোল্ডেবল ফোন কিনছেন নাকি বিনোদনের জন্য- দু'ক্ষেত্রে ইউজারদের চাহিদা হবে আলাদা। তাই এই ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা থাকা দরকার।
- কোন স্টাইলের ফোল্ডেবল ফোন কিনতে চাইছেন- clamshell স্টাইল (অনেকটা ঝিনুকের মতো) অথবা book স্টাইল - ফোল্ডেবল ফোন কেনার ক্ষেত্রে আপনার পছন্দ কী ধরনের ডিজাইন, সেটা ফোল্ডেবল ফোন কেনার আগে ঠিক করে নেওয়া প্রয়োজন। বড় ডিসপ্লে পছন্দ নাকি যে ফোন সহজে পকেটে বা সঙ্গে করে নিয়ে রাস্তাঘাটে বেরনো যাবে- কোনটা আপনার পছন্দের সেটা ভেবে নিন ফোল্ডেবল ফোন কেনার আগে।
আপনার পছন্দ এবং চাহিদার ভিত্তিতেই আপনার জন্য সেরা ফোল্ডেবল ফোন হিসেবে নির্বাচন করা সম্ভব কোনও ডিভাইসকে।
(মনে রাখবেন: এটি একটি পার্টনার্ড আর্টিকেল। তথ্যটি আপনাকে কোনও নিশ্চয়তা ছাড়াই "যেমন ছিল তেমন" ভিত্তিতে জানানো হয়েছে। এখানে তথ্য নির্ভুলভাবে দেওয়ার চেষ্টা করা হলেও আমরা কোনও নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। এবিপি নেটওয়ার্ক প্রাইভেট লিমিটেড ('ABP') এবং/অথবা ABP লাইভ তথ্যের সত্যতা, ন্যায্যতা, সম্পূর্ণতা বা নির্ভুলতা সম্পর্কে কোনও নিশ্চয়তা দেয় না৷ পাঠকদের যেকোনও ক্রয়ের আগে পণ্যের মূল্য যাচাই করার জন্য সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞাপনদাতার ওয়েবসাইটে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে ।)