Bangladesh Chaos : চট্টগ্রামে ইউনূস সরকার আয়োজিত সম্প্রীতি সমাবেশে হেনস্থার অভিযোগ।
ABP Ananda Live: বাংলাদেশে সম্প্রীতির সমাবেশেও বিদ্বেষের বিষ! চট্টগ্রামে ইউনূস সরকার আয়োজিত সম্প্রীতি সমাবেশে হেনস্থার অভিযোগ। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও সাধুদের অপদস্থ করার অভিযোগ। আমন্ত্রণ জানিয়েও সম্প্রীতি সমাবেশে ঢুকতে না দেওয়ার অভিযোগ। কড়া বিবৃতি দিয়ে নিন্দা বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের। 'রবিবার চট্টগ্রামে নাগরিক সমাজের ব্যানারে সম্প্রীতি সমাবেশে আয়োজন করেছিল প্রশাসন'। 'জেলা প্রশাসনের আমন্ত্রণে ৫ জন সাধুকে নিয়ে সমাবেশে গেছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কুশলবরণ চক্রবর্তী'।
সন্দেশখালিকাণ্ডে একসময় তোলপাড় হয়েছে রাজ্য । যে ঘটনা নিয়ে রাজনৈতিক লড়াই চলে বিস্তর। সন্দেশখালিতে নারী নির্যাতন, জমি দখলের মতো একের পর এক অভিযোগ উঠেছে। যা ঘিরে সরগরম হয় রাজ্য রাজনীতি। কারণ, এইসব অভিযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন- শেখ শাহজাহান, শিবু হাজরা, উত্তম সর্দারের মতো তৃণমূল নেতারা। গ্রেফতারও হয়েছিলেন তাঁরা। এবার সেই সন্দেশখালিতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বার্তা দিলেন, 'কোনও দুষ্টু লোকের খপ্পরে পড়বেন না। আর মনে রাখবেন, কোনও মেয়েরা, কেউ ডাকল আর চলে গেল, সেটাও যাবেন না।'
মমতা বলেন, "মিলেমিশে থাকবেন। কোনও দুষ্টু লোকের খপ্পরে পড়বেন না। আর মনে রাখবেন, কোনও মেয়েরা, কেউ ডাকল আর চলে গেল, সেটাও যাবেন না। আপনাদের অধিকার, আপনাদের নিজস্ব অধিকার। সরকার যখন পরিকল্পনার জন্য চেষ্টা করবে, 'দুয়ারে সরকার' করবে, আপনার দরজায় আসবে। আপনি তাকে বলবেন, সে আপনার কাজটা দেখবে। আর যদি কেউ আপনাকে ভুল বোঝায়, মিথ্যা কথা বলে, আমি জানি এখানে অনেক টাকার অঙ্কের খেলা হয়েছে। পরে দেখলেন তো, সবটাই ভাঁওতা। মিথ্যা বেশিদিন চলে না। মিথ্যা কিন্তু একদিন প্রকাশ পায়। আমি চাই, যা হয়েছে, হয়েছে। আমার মনে নেই। আমি ভুলে গেছি। আমি মনে রাখতে চাই, সন্দেশখালির মেয়েরা-ছেলেরা এক নম্বর স্থানে আসুক। তাঁরা ভারতে এক নম্বর হোক। তাঁরা সারা বিশ্ব জয় করুক। সারা বিশ্বে এক নম্বর হোক।"