Bangladesh: ২০১৫ সালে পাকিস্তানের থেকে সাহায্য না নেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিল করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

Continues below advertisement

ABP Ananda Live: আরও কাছাকাছি এল ঢাকা-ইসলামাবাদ। ২০১৫ সালে পাকিস্তানের থেকে সাহায্য না নেওয়ার যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, তা বিজ্ঞপ্তি জারি করে বাতিল করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। বাংলাদেশে ভারত বিদ্বেষ আবহের সুযোগ নিমেশে লুফে নিয়েছে পাকিস্তানও। কখনও পারমানবিক বোমার প্রসঙ্গ টেনে বাংলাদেশকে সাহায্যের কথাও বলেছেন পাকিস্তানের কট্টরপন্থী নেতা। কখনও আবার তাতে উৎসাহিত হয়েছেন বাংলাদেশের প্রাক্তন সেনাকর্তা। এসবের পাশাপাশি, সম্প্রতি পাকিস্তানের অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি ভাষণ দিয়ে, ভারতের সমালোচনায় সরব হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাক্তন ডিন শাহীদুজ্জামান। তিনি বলেন, "ইসলামের সবথেকে বড় শত্রু হিন্দু, যারা সবসময় ইতিহাসকে অস্বীকার করার চেষ্টা চালিয়ে গেছে। ভারত ক্রমাগত উপমহাদেশের ইতিহাস সম্পর্কে বিভ্রান্তি তৈরি করার চেষ্টা করেছে।''

 

আরও খবর, ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলায় ওএমআর ও অতিরিক্ত শূন্য পদ তৈরি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের প্রশ্নের মুখে রাজ্য ও এসএসসি। আলাদা হবে বৈধ-অবৈধ, নাকি নিয়োগ বাতিল ? ৭ জানুয়ারি শুনানি। বিতর্কের মধ্যেই SSC-কে যোগ্য-অযোগ্যদের চিহ্নিত করে তালিকা তৈরির নির্দেশ দেয় সুপ্রিম কোর্ট। সুপ্রিম কোর্টে SSC জানায়, ২০১৬-র নিয়োগে গ্রুপ সি, গ্রুপ ডি, নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশে অযোগ্য চাকরি প্রাপকদের সংখ্যা ১ হাজার ২১২। চলতি সপ্তাহেই সর্বোচ্চ আদালত জানিয়েছিল, কারা বৈধ, কারা অবৈধ এই বিভাজন করা সম্ভব কি না তা দেখা হবে। কিন্তু এদিনের শুনানিতে তার উত্তর অধরাই রইল। এপ্রসঙ্গে চাকরিপ্রার্থী বলেন, "আমরা বারবার দাবি করে আসছি, সেগ্রিগেশন(যোগ্য-অযোগ্য আলাদা করা) ছাড়া এই যে বিশাল দুর্নীতি হয়েছে, সেগ্রিগেশন ছাড়া কোনও কিছুই ফলপ্রসূ কিছু আশা করা যাচ্ছে না। অতএব আমরা সবসময় আমরা সেগ্রিগেশনের দাবি জানাচ্ছি। সেই দিকে আশা করি কেসটা এগোচ্ছে।'' আরেক চাকরিপ্রার্থীর কথায়, "রাজ্য সরকারেক যদি সদিচ্ছা থাকত, যখন হাইকোর্ট রায় দিয়েছিল, কিছু সংখ্যক যাদের অবৈধ তথ্য পাওয়া যাচ্ছে তাদেরকে চিহ্নিত করে চাকরি থেকে বরখাস্ত করলে আজকে এই দিন দেখতে হত না। সুপ্রিম কোর্ট সঠিক পর্যবেক্ষণ করছে, এটা আমাদের যারা যোগ্য ছাত্র পেয়েছি, আমাদের এটাই বক্তব্য।''

Continues below advertisement

JOIN US ON

Whatsapp
Telegram