আনন্দ লাইভ: শহরে ফের বেপরোয়া গাড়ি, মৃত্যু এক পথচারীর
ফের শহরে বেপরোয়া গাড়ি। এক পথচারীর মৃত্যু হয়েছে। আহত এক পুলিশ কনস্টেবল সহ আরও চারজন। গ্রেফতার দুই যুবক হুক্কাবারের মালিক। রাত পর্যন্ত হুক্কাবারে ছিলেন যুবকরা। হুক্কাবার থেকে বেরোনোর পর বচসা শুরু হয়। পুলিশ সেখানে গেলে গাড়ি নিয়ে যুবকরা পালাতে যায়। পালানোর সয় পথচারীকে পিষে দেয় গাড়ি। কনস্টেবল উদয় বিশ্বাসকে গাড়িটি ধাক্কা মারে। গাড়ির ধাক্কায় হাত ভাঙে কনস্টেবলের। তারপর আরও তিনটি গাড়িতে ধাক্কা মেরে পালাতে গিয়ে স্থানীয়দের হাতে ধরা পড়ে যায়। কোভিড আবহে কেন খোলা হুক্কাবার? প্রশ্ন উঠছে। চারটি গাড়িতে ধাক্কা মারার ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও কয়েকজন। পুলিশ গাড়ির চালক রাজদীপ সহ তাঁর কয়েকজন সঙ্গীকে আটক করেছে।
কোচবিহারে ভোটের দিন নিহত বিজেপি কর্মী আনন্দ বর্মনের পরিবার সরকারি সাহায্য নিতে রাজি। আজ তৃণমূলের জেলা সভাপতি পার্থপ্রতিম রায়ের পাশে বসে নিহত আনন্দ বর্মনের দাদা গোবিন্দ বর্মন জানান, বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী যে আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা করেছেন তা তাঁরা নিতে রাজি। সরকারের দেওয়া চাকরির প্রস্তাবও তাঁরা নিতে রাজি বলে জানিয়েছেন তিনি। এর আগে পরিবারের তরফে জানানো হয়েছিল সরকারি সাহায্য তাঁরা নেবেন না। গত ১০ এপ্রিল কোচবিহারের শীতলকুচিতে ভোটের দিন দুষ্কৃতিদের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন আনন্দ বর্মন।
কাঁথিতে অধিকারী পরিবারে ভোটদান কেন্দ্রে পিছিয়ে বিজেপি। বিধানসভা ভোটের বুথ ভিত্তিক ফল তুলে ধরে শান্তিকুঞ্জের সদস্যদের তীক্ষ্ণ নিশানা করল তৃণমূল। শাসক শিবিরের কটাক্ষ নিজের গড়ে পিছিয়ে থেকে বাংলা দখলের স্বপ্ন দেখছিল অধিকারী পরিবার।
মালদার মানিকচকের কামালপুর এলাকায় বৃদ্ধা মা করোনা আক্রান্ত হওয়ায় তাঁকে বাড়িতে ফেলে গেলেন ছেলে ও পরিবারের অন্য সদস্যরা। বাড়িতে পড়ে ছিলেন ওই বৃদ্ধা ও তাঁর স্বামী। গত সোমবার বৃদ্ধার করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। তারপরই এই ঘটনা। প্রতিবেশীরাও যোগাযোগ রাখেননি। গতকাল রাতে বৃদ্ধার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। আজ স্বাস্থ্য দফতর খবর পেয়ে বৃদ্ধাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার জন অ্যাম্বুল্যান্স পাঠায়। কিন্তু প্রতিবেশীরা কেউ অ্যাম্বুল্যান্সে তোলার জন্য এগিয়ে আসেননি বলে অভিযোগ। তাঁকে মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বৃদ্ধের করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে।