Sujan Chakraborty: 'BJP-র নেতারা কখন কোন সুরে কে কথা বলবে এটা তাঁদের নিজেদের বিষয়', কটাক্ষ সুজনের

Continues below advertisement

ABP Ananda LIVE: 'BJP-র নেতারা কখন কে কোন সুরে কে কথা বলবে এটা তাঁদের নিজেদের বিষয়। তৃণমূলে যেমন ১০জন ১০রকম সুরে কথা বলে কিন্তু তারপরেও তৃণমূল। তৃণমূলের বাহিনীকে নিয়ে তৈরি হওয়া বিজেপির তাঁরাও ১০জন ১০ রকম সুরে কথা বলবে এটার মধ্যে নতুনত্ব কিছু নেই। তাতে শুভেন্দুর সঙ্গে সুকান্তর কথা বেমিল হবে, আবার দিলীপ ঘোষের সঙ্গে সুকান্তর বেমিল হবে এইসব মিলিয়েই কিন্তু বিজেপি', মন্তব্য সুজনের।

শহরের ত্রিফলা আলোর ভবিষ্যৎ কি অন্ধকার? প্রশ্নটা উঠছে। কারণ এনিয়ে দ্বন্দ্ব দানা বেঁধেছে কলকাতা পুরসভার অন্দরেই। মেয়র পারিষদের দাবি, ত্রিফলা স্তম্ভ খারাপ হলে আর সারানো হবে না, বসবে নতুন আলো। সেখানে মেয়রের দাবি, ত্রিফলা কলকাতার পরিচিতি, সরানো হবে না, খারাপ হলে সারানো হবে। রাজ্যে ক্ষমতার পালা বদলের পর ২০১২ সালে শহরের রাস্তার ২ পাশে বসানো হয় হাজার হাজার ত্রিফলা আলো। শহরকে আলোকিত করার পাশাপাশি লক্ষ্য ছিল সৌন্দর্যায়ন। কিন্তু, শুরু থেকেই এই বাতিস্তম্ভের সঙ্গে জড়িয়ে গিয়েছে বিতর্ক। দরপত্রে ‘দুর্নীতি’... বরাতে 'স্বজনপোষণ'। বেশি দামে বাইরে থেকে ত্রিফলা বাতিস্তম্ভ কেনা থেকে স্তম্ভ বসানোর দূরত্ব - না বিষয়ে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। ত্রিফলা বাতিস্তম্ভে নীলসাদা স্ট্রিপ লাইট লাগানো নিয়েও বিতর্ক কম হয়নি। বাতিস্তম্ভের খোলা জয়েন্ট বক্সে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার ঘটনাও ঘটেছে একাধিক। এই সব বিতর্কের জেরে শহরে নতুন করে বাতিস্তম্ভ বসানো প্রায় বন্ধ হয়ে যায়।  তার জায়গায় বিভিন্ন জায়গায় বসেছে এবং বসছে নতুন আলো।

Continues below advertisement

JOIN US ON

Whatsapp
Telegram