Kanchanjunga Train Accident: তদন্তের আগেই মৃত চালককে কীভাবে দায়ী করা হচ্ছে? প্রশ্ন তুলছে বিভিন্ন মহল
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In AppABP Ananda LIVE: প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে সিগনাল মানেননি মালগাড়ির চালক। উত্তরবঙ্গে ট্রেন দুর্ঘটনার পর দাবি করলেন রেল বোর্ডের চেয়ারপার্সন। তদন্তের আগেই মৃত চালককে কীভাবে দায়ী করা হচ্ছে? প্রশ্ন তুলছে বিভিন্ন মহল।
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে শিয়ালদায় পৌঁছল কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস। রাত ৩.১৫ মিনিটে ১৩ নম্বর প্ল্যাটফর্মে আতঙ্কিত যাত্রীদের নিয়ে ঢুকল দুর্ঘটনাগ্রস্থ ট্রেনটি। রেলের আধিকারীরা ছাড়াও স্টেশনে উপস্থিত ছিলেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম এবং পরিবহণমন্ত্রী স্নেহাশিস চক্রবর্তী। যাত্রীদের গন্তব্যে পৌঁছে দিতে রাত থেকেই শিয়ালদা স্টেশনে প্রস্তুত রাখা হয়েছিল একাধিক বাস। রেলের তরফে যাত্রীদের জন্য জলের বোতল এবং খাবারের প্যাকেটের ব্যবস্থা করা হয়েছিল।
রাঙাপানি রেলস্টেশন এবং ছত্তর হাটের মধ্য়ে, যেখানে দুর্ঘটনা ঘটে, সেখানে সোমবার সকাল ৫.৫০ থেকেই অটোমেটিক সিগন্য়ালিং সিস্টেম খারাপ ছিল। যখন অটোমেটিক সিগনালিং সিস্টেম কাজ করে না, তখন স্টেশন মাস্টার হাতে লেখা একটি মেমো ইস্য়ু করে। যার পোশাকি নাম 'TA 912'। এই মেমোর ভিত্তিতে লাল সিগনাল উপেক্ষা করে ট্রেন এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন চালক। কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসকে এরকমই 'TA 912' মেমো ইস্য়ু করা হয়েছিল। রাঙাপানি স্টেশন মাস্টারের তরফে, এরকমই মেমো ইস্য়ু করা হয়েছিল মালগাড়ির চালককেও। ফলে, মালগাড়ির চালকও মালগাড়ি নিয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসের রুটেই এগোচ্ছিলেন। কিন্তু, সকাল ৮টা ২৭ মিনিটে রাঙাপানি স্টেশন ছেড়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস কেন রাঙাপানি এবং চটের হাট স্টেশনের মাঝে দাঁড়িয়েছিল তার কারণ জানা যায়নি।