10 Tay 10 Dik: বিহার বা দিল্লিতে দেখা করার পরিকল্পনা ছিল, ধৃত সন্দেহভাজন জঙ্গিদের, উঠে এলো নতুন তথ্য

Continues below advertisement

৩২৫ জনের কাছ থেকে ১৯ কোটি নিয়েছিলেন হুগলির যুব তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষ। সিবিআইয়ের জিজ্ঞাসাবাদের পর বেরিয়ে ফের বিস্ফোরক আভিযোগ তুললেন মানিক ভট্টাচার্য ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডল। তাঁর দাবি, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে ১০০ কোটি টাকার খেলা আছে। এদিন কুন্তল ঘোষের সঙ্গে তাপসকে মুখোমুখি বসিয়ে সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদ করে। যদিও এনিয়ে কুন্তল ঘোষের সঙ্গে যোগযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি কিছু বলতে চাননি।

স্বামী বিবেকানন্দর জন্মদিনে শ্রদ্ধা জানাতে দিনভর নানা কর্মসূচি পালন বিজেপির , স্বামীজীর উত্তর কলকাতার পৈতৃক বাড়িতে বিবেকানন্দের মূর্তিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিনে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থাকে আক্রমণ শুভেন্দু অধিকারীর। 'রাজ্যে শিক্ষার এই হাল দেখলে স্বামীজি বাংলা থেকে প্রস্থান করতেন', গোটা শিক্ষা দফতরই জেলে, কটাক্ষ বিরোধী দলনেতার। সিমলা স্ট্রিটে স্বামী বিবেকানন্দর বাড়ির নিরাপত্তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন শুভেন্দু। 

স্বামী বিবেকানন্দকে শ্রদ্ধা জানিয়ে রাজ্যের কর্মসংস্থান নিয়ে প্রশ্ন তুললেন সুকান্ত মজুমদার। যে পুণ্যভূমিতে মহাপুরুষের জন্ম, সেই বাংলার যুবসমাজ এখন কাজের খোঁজে রাজ্যের বাইরে। মন্তব্য বিজেপি রাজ্য সভাপতির।

চলতি মাসেই বিহার বা দিল্লিতে দেখা করার পরিকল্পনা ছিল মধ্যপ্রদেশ থেকে ধৃত সন্দেহভাজন জঙ্গি আবদুল রকিব কুরেশি ও সন্দেহভাজন IS জঙ্গি মহম্মদ সাদ্দামের। জেরায় কলকাতা পুলিশের STF-এর হাতে এল নতুন তথ্য। STF সূত্রে খবর, নিষিদ্ধ সংগঠন SIMI-র প্রাক্তন সদস্য আবদুল রকিব কুরেশি ২০১৯-এ জেল থেকে ছাড়া পায়। তার বিরুদ্ধে ২০০৯-এ খুনের চেষ্টা ও ২০১৪-য় আদালত চত্বরে তালিবানের হয়ে স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। STF সূত্রে খবর, জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর, সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে সন্দেহভাজন IS জঙ্গি সাদ্দামের সঙ্গে আবদুল রকিবের পরিচয় হয়। সন্দেহ এড়াতে বাংলা ও মধ্যপ্রদেশের বাইরে কোনও তৃতীয় স্থানে দু’ জনে দেখা করার। পরিকল্পনা করে। সেখানে বসেই সংগঠন বাড়ানো এবং কোথায় নাশকতা চালানো হবে, তা স্থির করা হবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়।

আতঙ্কের প্রহর গুনছে জোশীমঠ। প্রতি মুহূর্তে নতুন নতুন জায়গায় ফাটল ধরছে। বিপজ্জনক বাড়িগুলিতে আরও চওড়া হচ্ছে ফাটল। এর মধ্যেই জোশীমঠে মাউন্ট ভিউ ও মালারি ইন, এই দুটি হোটেল ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন। কিন্তু হোটেল ভাঙার আগে ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়েছেন মালারি ইনের মালিক। প্রবল ঠান্ডায় হোটেলের সামনেই সস্ত্রীক ধর্নায় বসেছেন। জোশীমঠ থেকে ভয়ঙ্কর বিপর্যয়ের ছবি তুলে ধরছেন আমাদের প্রতিনিধি বিজেন্দ্র সিং।

 

Continues below advertisement

JOIN US ON

Whatsapp
Telegram