TMC Worker Death: 'দল দেখার দরকার নেই, পাড়া-পড়শিরা রুখে দাঁড়াচ্ছেন', কোন ঘটনায় বললেন সুজন? ABP Ananda Live

Continues below advertisement

 

'দল দেখার দরকার নেই। পাড়া-পড়শিরা রুখে দাঁড়াচ্ছেন, আমাদের লোকজনও থাকবে। সবাই থাকবেন। রুখে না দাঁড়ালে বাংলার সর্বনাশ হবে', বাগুইআটিতে তৃণমূল কর্মীকে খুনের ঘটনায় তোপ সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তীর (Sujan Chakraborty)। 

বাগুইআটি (TMC Worker Murder) থানার কাছেই বাড়ি থেকে তুুুলে নিয়ে গিয়ে তৃণমূল কর্মীকে পিটিয়ে খুন। মৃত সঞ্জীব দাস ওরফে পটলা বিধাননগর পুরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের বাগুইআটির অর্জুনপুর পশ্চিমপাড়ার বাসিন্দা। পরিবারের অভিযোগ, পরিকল্পিতভাবে রাস্তার আলো নিভিয়ে তৃণমূল কর্মীকে প্রথমে ইট দিয়ে মারা হয়। এরপর জখম অবস্থাতেই টেনে নিয়ে গিয়ে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে খুন করা হয় বলে অভিযোগ। যদিও পুলিশের দাবি, মদ খেয়ে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ঝামেলা, ব্যক্তিগত বিবাদের জেরেই খুন। এই ঘটনায় ১৩ জনকে আটক করা হয়েছে। পুলিশের দাবি, মৃত সঞ্জীবের নামেও অস্ত্র আইন-সহ ১১টি  অভিযোগ রয়েছে বাগুইআটি থানায়। স্থানীয়দের দাবি, বিধাননগরের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর সুপর্ণা ঘোষ পাল ও মেয়র পারিষদ দেবরাজ চক্রবর্তীকে রাতে বারবার ফোন করেও সাড়া মেলেনি। এরপর সকালে পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয়রা। ফোনে দেবরাজ চক্রবর্তীকে ক্ষোভ উগরে দেন মৃত তৃণমূল কর্মীর পরিবার-পরিজনেরা। অভিযোগ, গতকাল রাত আড়াইটে নাগাদ বিধাননগর পুরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ বাধে। চলে ইটবৃষ্টি। মৃতের পরিবারের দাবি, এর আগেও বিরুদ্ধ গোষ্ঠীর হামলার মুখে পড়েন ওই তৃণমূল কর্মী। মারধর করা হয়।

 

Continues below advertisement

JOIN US ON

Whatsapp
Telegram