নেই ক্লাসরুম, পুরুলিয়ায় গাছের তলায় চলছে স্কুলের পঠনপাঠন
Continues below advertisement
প্রকৃতির সংস্পর্শে শিশুদের বড় করে তুলতে হবে। এই ভাবনা থেকেই শান্তিনিকেতনে শুরু হয় গাছের তলায় পাঠদান। তবে, পুরুলিয়ার এই স্কুলে সেরকম কোনও ভাবনা নেই। এখানে ক্লাসরুমের অভাবেই গাছের তলায় ক্লাস নিতে বাধ্য হন শিক্ষকরা।
১৯৬১ সালে পুরুলিয়া ২ নম্বর ব্লকে তৈরি হয় গোলামারা সচ্চিদানন্দ প্রাথমিক বিদ্যালয়। শুরুর সময় থেকেই স্কুলের কোনও নিজস্ব ভবন নেই বলে দাবি। আগে একটা অস্থায়ী ছাউনি ছিল। কালে কালে তাও-ও ভেঙে গিয়েছে। প্রখর রোদ্দুর কিম্বা কনকনে ঠান্ডা, গাছতলাতেই চলে পঠনপাঠন। আর বৃষ্টি হলেই স্কুল ছুটি!
শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ভূমিকা নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অভিভাবকরা। অভিযোগ, ১৩৯ জন পড়ুয়া নিয়মিত স্কুলে গেলেও, আসেন না শিক্ষক-শিক্ষিকারা। শুধু তাই নয়, অভিযোগ, সন্ধ্যে নামলেই এই জায়গা পরিণত হয় দুষ্কৃতীদের আখড়ায়। দিনের বেলা যেখানে ক্লাস হয়, রাতে সেখানেই পড়ে থাকে মদের বোতল।
যদিও না আসার অভিযোগ মানতে নারাজ শিক্ষকরা। অবশ্য, ক্লাসরুমের সমস্যার কথা মেনে নিয়েছেন তাঁরা।
দ্রুত সুরাহার আশ্বাস দিয়েছে প্রশাসন। পুরুলিয়া ২ নম্বর ব্লকের বিডিও বিজয় গিরি জানিয়েছেন, ‘প্রশাসনিক স্তরে ও মেনে নেওয়া হয়েছে সমস্যার কথা। বিদ্যালয়ের জন্য সরকারি খাস জমির সন্ধান পেয়ে সেখানে বিদ্যালয় নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।’ কবে সমস্যার সমাধান হয়, সেদিকেই তাকিয়ে খুদে পড়ুয়ার দল।
১৯৬১ সালে পুরুলিয়া ২ নম্বর ব্লকে তৈরি হয় গোলামারা সচ্চিদানন্দ প্রাথমিক বিদ্যালয়। শুরুর সময় থেকেই স্কুলের কোনও নিজস্ব ভবন নেই বলে দাবি। আগে একটা অস্থায়ী ছাউনি ছিল। কালে কালে তাও-ও ভেঙে গিয়েছে। প্রখর রোদ্দুর কিম্বা কনকনে ঠান্ডা, গাছতলাতেই চলে পঠনপাঠন। আর বৃষ্টি হলেই স্কুল ছুটি!
শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ভূমিকা নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অভিভাবকরা। অভিযোগ, ১৩৯ জন পড়ুয়া নিয়মিত স্কুলে গেলেও, আসেন না শিক্ষক-শিক্ষিকারা। শুধু তাই নয়, অভিযোগ, সন্ধ্যে নামলেই এই জায়গা পরিণত হয় দুষ্কৃতীদের আখড়ায়। দিনের বেলা যেখানে ক্লাস হয়, রাতে সেখানেই পড়ে থাকে মদের বোতল।
যদিও না আসার অভিযোগ মানতে নারাজ শিক্ষকরা। অবশ্য, ক্লাসরুমের সমস্যার কথা মেনে নিয়েছেন তাঁরা।
দ্রুত সুরাহার আশ্বাস দিয়েছে প্রশাসন। পুরুলিয়া ২ নম্বর ব্লকের বিডিও বিজয় গিরি জানিয়েছেন, ‘প্রশাসনিক স্তরে ও মেনে নেওয়া হয়েছে সমস্যার কথা। বিদ্যালয়ের জন্য সরকারি খাস জমির সন্ধান পেয়ে সেখানে বিদ্যালয় নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।’ কবে সমস্যার সমাধান হয়, সেদিকেই তাকিয়ে খুদে পড়ুয়ার দল।
Continues below advertisement