সরকারি হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগ ও সদ্যোজাতদের চিকিৎসা নিয়ে স্বাস্থ্য দফতরের অ্যাডভাইসরি, ক্ষুব্ধ নার্সেস সংগঠন
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
01 Jan 1970 05:30 AM (IST)
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In App
সরকারি হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগ ও সদ্যোজাতদের চিকিৎসার ক্ষেত্রে সমস্ত নিয়ম বিধি না মানার অভিযোগ। ক্ষুব্ধ স্বাস্থ্য দফতর জারি করল অ্যাডভাইসরি। যেখানে অভিযোগের আঙুল তোলা হয়েছে সরকারি নার্সদের দিকে।
কী রয়েছে স্বাস্থ্য দফতরের অ্যাডভাইসরিতে? বলা হয়েছে, সরকারি নার্সদের ইতিবাচক মানসিকতা ও কাজের প্রতি দায়বদ্ধতা বাড়াতে হবে। সিস্টার ইন চার্জ ও নার্সিং সুপারদেরকে নার্সদের উপর নজরদারি বাড়াতে হবে। প্রসূতি ও রোগীর পরিজনদের সঙ্গে ব্যবহারের ক্ষেত্রে নার্সদের সতর্ক হতে হবে। নার্সদের মেধা ও দক্ষতা বাড়াতে হবে। হাসপাতালের নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে। হাসপাতালের মোট নার্সের ৩০ শতাংশের বেশিকে এক সঙ্গে ছুটি দেওয়া যাবে না। নার্সদের পাশাপাশি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকেও পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য দফতর। অ্যাডভাইসরিতে। প্রসূতি এবং নবজাতকদের বিভাগে কুকুর-বিড়াল ঢুকে পড়ে। এতে সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে। এটা আটকাতে ওয়ার্ডের গেটে তারের জালি লাগাতে হবে।
স্বাস্থ্য দফতরের তরফে এই নির্দেশিকা জারি হওয়ায় খুশি রোগীর আত্মীয়রা। যদিও এ নিয়ে সরব নার্সদের সংগঠন। নার্সেস ইউনিটির সম্পাদক ভাস্বতী মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, সরকার ব্যর্থতার সমস্ত দায় নার্সদের উপর চাপাতে চাইছে। তাই এই অ্যাডভাইসরি।
এই নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দিতে চাননি স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তা দেবাশিস ভট্টাচার্য। মন্তব্য করতে না চাইলেও তাঁর সই করা অ্যাডভাইসরি ইতিমধ্যেই পৌঁছে গিয়েছে রাজ্যে সব সরকারি হাসপাতালে।
কী রয়েছে স্বাস্থ্য দফতরের অ্যাডভাইসরিতে? বলা হয়েছে, সরকারি নার্সদের ইতিবাচক মানসিকতা ও কাজের প্রতি দায়বদ্ধতা বাড়াতে হবে। সিস্টার ইন চার্জ ও নার্সিং সুপারদেরকে নার্সদের উপর নজরদারি বাড়াতে হবে। প্রসূতি ও রোগীর পরিজনদের সঙ্গে ব্যবহারের ক্ষেত্রে নার্সদের সতর্ক হতে হবে। নার্সদের মেধা ও দক্ষতা বাড়াতে হবে। হাসপাতালের নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে। হাসপাতালের মোট নার্সের ৩০ শতাংশের বেশিকে এক সঙ্গে ছুটি দেওয়া যাবে না। নার্সদের পাশাপাশি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকেও পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য দফতর। অ্যাডভাইসরিতে। প্রসূতি এবং নবজাতকদের বিভাগে কুকুর-বিড়াল ঢুকে পড়ে। এতে সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে। এটা আটকাতে ওয়ার্ডের গেটে তারের জালি লাগাতে হবে।
স্বাস্থ্য দফতরের তরফে এই নির্দেশিকা জারি হওয়ায় খুশি রোগীর আত্মীয়রা। যদিও এ নিয়ে সরব নার্সদের সংগঠন। নার্সেস ইউনিটির সম্পাদক ভাস্বতী মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, সরকার ব্যর্থতার সমস্ত দায় নার্সদের উপর চাপাতে চাইছে। তাই এই অ্যাডভাইসরি।
এই নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দিতে চাননি স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিকর্তা দেবাশিস ভট্টাচার্য। মন্তব্য করতে না চাইলেও তাঁর সই করা অ্যাডভাইসরি ইতিমধ্যেই পৌঁছে গিয়েছে রাজ্যে সব সরকারি হাসপাতালে।