আমার ডাকা বৈঠকে উপাচার্যদের না আসা স্বাস্থ্যকর নয়, মন্তব্য রাজ্যপালের
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
01 Jan 1970 05:30 AM (IST)
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In App
আমার ডাকা বৈঠকে উপাচার্যদের না আসা স্বাস্থ্যকর বিষয় নয়। তাঁরা হয়তো কোনও সমস্যার জন্য আসতে পারেননি। তবে এতে আমার সুবিধাই হবে। আমি তাঁদের সংস্থার সঙ্গে কথা বলতে পারি। উপাচার্যদের সমস্যা কী সেটা জানতে পারলে আমি তার সমাধানের চেষ্টা করতে পারি। আমি চাইব পড়ুয়াদের ভবিষ্যতের যেন কোনও ক্ষতি না হয় এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির মান উন্নত হোক, মন্তব্য পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়ের।
সোমবার রাজভবনে উপাচার্যদের বৈঠকে ডেকেও সাড়া পাননি রাজ্যপাল। অথচ তার ২৪ ঘণ্টা পরে ধর্মতলায় রাজ্যের শাসকদলের ছাত্র সংগঠন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের ধর্নাস্থলে দেখা গিয়েছে
রাজ্যের তিন উপাচার্যকে। আর এ নিয়েই শুরু হয়েছে শাসক-বিরোধী তরজা। মঙ্গলবারই উপাচার্যদের পরিষদ তৈরির পর, টিএমসিপির ধর্নায় তিন উপাচার্যর ছবি প্রকাশ্যে আসতেই শোরগোল পড়ে যায় শিক্ষামহলে। শিক্ষাবিদদের একাংশ বলছেন এ তো নিজের আইন নিজেরই ভাঙার সমান!!!!
কারণ, সংশোধিত পশ্চিমবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০১১তে বলা হয়, যদি কোনও উপাচার্য রাজনৈতিক দলের সদস্য হন বা তাঁর রাজনৈতিক সংশ্রব থাকে বা কোনও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত হন, তাহলে আচার্য তাঁকে তাঁর পদ থেকে সরিয়ে দিতে পারেন। কিন্তু, মঙ্গলবারের ছবি দেখার পর বিরোধীরা অভিযোগ করছে, এখন রাজনৈতিক সংশ্রবকে উত্সাহ দিচ্ছে খোদ সরকারই। এ নিয়ে কটাক্ষ করেছেন রাজ্যপাল। এক সুর শোনা গিয়েছে বিজেপির গলাতেও।
সোমবার রাজভবনে উপাচার্যদের বৈঠকে ডেকেও সাড়া পাননি রাজ্যপাল। অথচ তার ২৪ ঘণ্টা পরে ধর্মতলায় রাজ্যের শাসকদলের ছাত্র সংগঠন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের ধর্নাস্থলে দেখা গিয়েছে
রাজ্যের তিন উপাচার্যকে। আর এ নিয়েই শুরু হয়েছে শাসক-বিরোধী তরজা। মঙ্গলবারই উপাচার্যদের পরিষদ তৈরির পর, টিএমসিপির ধর্নায় তিন উপাচার্যর ছবি প্রকাশ্যে আসতেই শোরগোল পড়ে যায় শিক্ষামহলে। শিক্ষাবিদদের একাংশ বলছেন এ তো নিজের আইন নিজেরই ভাঙার সমান!!!!
কারণ, সংশোধিত পশ্চিমবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০১১তে বলা হয়, যদি কোনও উপাচার্য রাজনৈতিক দলের সদস্য হন বা তাঁর রাজনৈতিক সংশ্রব থাকে বা কোনও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত হন, তাহলে আচার্য তাঁকে তাঁর পদ থেকে সরিয়ে দিতে পারেন। কিন্তু, মঙ্গলবারের ছবি দেখার পর বিরোধীরা অভিযোগ করছে, এখন রাজনৈতিক সংশ্রবকে উত্সাহ দিচ্ছে খোদ সরকারই। এ নিয়ে কটাক্ষ করেছেন রাজ্যপাল। এক সুর শোনা গিয়েছে বিজেপির গলাতেও।