রাজ্যের সঙ্গে সম্পর্কের উন্নতি হয়েছে, জানালেন রাজ্যপাল, সুবুদ্ধি দিলে গ্রহণ করব, ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য পার্থর
Continues below advertisement
কয়েক দিন আগে পর্যন্ত রাজ্য-রাজনীতিতে চর্চিত বিষয় ছিল, নবান্ন-রাজভবন সংঘাত। সেই সংঘাতময় পরিস্থিতি কি এবার বদলাতে চলেছে? জল্পনা উস্কে দিলেন স্বয়ং রাজ্যপাল এবং রাজ্যের মন্ত্রী। শুক্রবার উত্তরবঙ্গ সফরে যান জগদীপ ধনকড়। জলপাইগুড়ির লাটাগুড়িতে রাজ্য বার কাউন্সিলের একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেন তিনি। জলপাইগুড়ি থেকে ফেরার পথে শিলিগুড়িতে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে রাজ্যপাল বলেন, ‘রাজ্যের সঙ্গে অম্লমধুর সম্পর্ক চলছিল, তাতে উন্নতি হয়েছে। মন্ত্রীরা, এমনকী মুখ্যমন্ত্রীও এসেছেন, যেটা গণতন্ত্রের মধ্যে উপযোগী। যেটা আলাপ আলোচনার মধ্যে সম্ভব, আগে যে সম্পর্ক ছিল না, তাতে উন্নতি হয়েছে। এটা গণতন্ত্রের পক্ষে স্বাস্থ্যকর। যেটা আমি চাইছিলাম, পরিবেশটা ফিরুক, আমিও এগিয়ে এসেছি, ওরাও এসেছে।’
রাজ্যপালের এই বক্তব্য শুনে সহযোগিতার হাত বাড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছে রাজ্য সরকারও। পরিষদীয় মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের মন্তব্য, ‘কথা হয়েছে সিএম এবং আমার সঙ্গেও। যেটা পরম্পরা, দু-পক্ষ যদি ঠিক করে নষ্ট হতে দেব না। রাজ্যপাল যদি সুবুদ্ধি দেন, সেটা গ্রহণযোগ্য হলে নেব। বন্ধুত্বপূর্ণ সহাবস্থানের মধ্যে রাজ্যের ভাল উন্নয়ন হয়। মানুষ বোধ করে, রাজ্যপাল গাইড করলে ক্ষতি নেই।’
এদিন উত্তরবঙ্গে গিয়ে পুলিশ ও সরকারি কর্মীদের নিরপেক্ষতা বজায় রাখার বার্তাও দেন রাজ্যপাল। তিনি বলেন, ‘কোনো রাজনৈতিক দলের দ্বারা পুলিশ প্রভাবিত হবে না, পুলিশ যদি রাজনৈতিক দলের দ্বারা প্রভাবিত হয় তাহলে তা আইনবিরোধী কাজ। সেটা অন্যায়। পুলিশ হবে নিরপেক্ষ। কোনো সরকারি আধিকারিক ও কোনও নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের পক্ষপাত না করে, তারা তাদের কাজ করবে আইন অনুযায়ী।
তারা জনগণের সেবা করবে।’ লাটাগুড়িতে এদিন রাজ্যপালের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পর্যটনমন্ত্রী গৌতম দেব।
রাজ্যপালের এই বক্তব্য শুনে সহযোগিতার হাত বাড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছে রাজ্য সরকারও। পরিষদীয় মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের মন্তব্য, ‘কথা হয়েছে সিএম এবং আমার সঙ্গেও। যেটা পরম্পরা, দু-পক্ষ যদি ঠিক করে নষ্ট হতে দেব না। রাজ্যপাল যদি সুবুদ্ধি দেন, সেটা গ্রহণযোগ্য হলে নেব। বন্ধুত্বপূর্ণ সহাবস্থানের মধ্যে রাজ্যের ভাল উন্নয়ন হয়। মানুষ বোধ করে, রাজ্যপাল গাইড করলে ক্ষতি নেই।’
এদিন উত্তরবঙ্গে গিয়ে পুলিশ ও সরকারি কর্মীদের নিরপেক্ষতা বজায় রাখার বার্তাও দেন রাজ্যপাল। তিনি বলেন, ‘কোনো রাজনৈতিক দলের দ্বারা পুলিশ প্রভাবিত হবে না, পুলিশ যদি রাজনৈতিক দলের দ্বারা প্রভাবিত হয় তাহলে তা আইনবিরোধী কাজ। সেটা অন্যায়। পুলিশ হবে নিরপেক্ষ। কোনো সরকারি আধিকারিক ও কোনও নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের পক্ষপাত না করে, তারা তাদের কাজ করবে আইন অনুযায়ী।
তারা জনগণের সেবা করবে।’ লাটাগুড়িতে এদিন রাজ্যপালের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পর্যটনমন্ত্রী গৌতম দেব।
Continues below advertisement