জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে শুরু ৫৯ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ বিক্রি, বীরভূমে চুরি রুখতে পুলিশি পাহারা
Continues below advertisement
এই প্রথম জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে শুরু হল ৫৯ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ বিক্রি। গতকালই কৃষি বিপণন দফতর থেকে উত্তর ২৪ পরগনায় পাঠানো হয়েছে ১ মেট্রিক টন পেঁয়াজ। আজ সকাল থেকে জেলার ২২টি ব্লকে আনন্দধারা প্রকল্পের আওতায় বিভিন্ন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মাধ্যমে ৫৯ টাকা কেজি দরে এই পেঁয়াজ বিক্রি শুরু হয়েছে। গতকাল জেলা সদর বারাসাতে গ্রামোন্নয়ন দফতরের প্রকল্প অধিকর্তার মাধ্যমে মহিলাদের হাতে ৫০০ গ্রাম করে পেঁয়াজ তুলে দেওয়া হয়। বারাসাত ১ ও ২ নম্বর ব্লকেও ৫৯ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হয় পেঁয়াজ। সস্তায় পেঁয়াজ কিনতে ভিড় করেন বহু মানুষ।
বীরভূমের বোলপুরে সুফল বাংলার স্টল থেকে পেঁয়াজ চুরির জের। ঝুঁকি নিতে নারাজ প্রশাসন। পুলিশি পাহারায় চলছে পেঁয়াজ বিক্রি। গতকাল বোলপুরে সুফল বাংলার স্টল থেকে ২০ কেজি পেঁয়াজ লুঠ হয়েছে বলে অভিযোগ করেন কর্মীরা। লাইনে দাঁড়িয়েও পেঁয়াজ না মেলায়, ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এরপরই নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। আজ সকাল থেকে সুফল বাংলার স্টলের সামনে মোতায়েন করা হয় দুই পুলিশ কর্মী ও ৪ জন সিভিক ভলান্টিয়ারকে। পুলিশি নজরদারিতে চলছে পেঁয়াজ বিক্রি।
দক্ষিণ ২৪ পরগনায় পেঁয়াজের কালোবাজারি রুখতে প্রশাসনের অভিযান। বারুইপুরের বিভিন্ন বাজারে বেশি দামে পেঁয়াজ বিক্রির অভিযোগ ওঠে। দাম নিয়ন্ত্রণে আজ সকালে বারুইপুরের কাছারি বাজারে হানা দেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলাশাসক পি উলগানাথন। সঙ্গে ছিলেন বারুইপুরের মহকুমা শাসক, বারুইপুর থানার পুলিশ, বারুইপুর পুরসভার আধিকারিক সহ টাস্ক ফোর্সের সদস্যরা। ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলেন জেলাশাসক। এরপর সুফল বাংলার স্টলে যান তিনি। সেখানে ন্যায্য মূল্যে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে কিনা, খোঁজ নেন জেলাশাসক। অন্যদিকে, মহেশতলার বিভিন্ন বাজারে যান অতিরিক্ত জেলাশাসক শ্যামলকুমার মণ্ডল। সঙ্গে ছিলেন মহকুমা শাসক, বিডিও ও মহেশতলা পুরসভার আধিকারিকরা। পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে বাজার পরিদর্শন করেন প্রশাসনিক কর্তারা। ক্রেতা-বিক্রেতাদের কাছে পেঁয়াজের দাম জানতে চান তাঁরা। প্রশাসনের এই উদ্যোগে খুশি সাধারণ মানুষ।
বীরভূমের বোলপুরে সুফল বাংলার স্টল থেকে পেঁয়াজ চুরির জের। ঝুঁকি নিতে নারাজ প্রশাসন। পুলিশি পাহারায় চলছে পেঁয়াজ বিক্রি। গতকাল বোলপুরে সুফল বাংলার স্টল থেকে ২০ কেজি পেঁয়াজ লুঠ হয়েছে বলে অভিযোগ করেন কর্মীরা। লাইনে দাঁড়িয়েও পেঁয়াজ না মেলায়, ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এরপরই নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। আজ সকাল থেকে সুফল বাংলার স্টলের সামনে মোতায়েন করা হয় দুই পুলিশ কর্মী ও ৪ জন সিভিক ভলান্টিয়ারকে। পুলিশি নজরদারিতে চলছে পেঁয়াজ বিক্রি।
দক্ষিণ ২৪ পরগনায় পেঁয়াজের কালোবাজারি রুখতে প্রশাসনের অভিযান। বারুইপুরের বিভিন্ন বাজারে বেশি দামে পেঁয়াজ বিক্রির অভিযোগ ওঠে। দাম নিয়ন্ত্রণে আজ সকালে বারুইপুরের কাছারি বাজারে হানা দেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলাশাসক পি উলগানাথন। সঙ্গে ছিলেন বারুইপুরের মহকুমা শাসক, বারুইপুর থানার পুলিশ, বারুইপুর পুরসভার আধিকারিক সহ টাস্ক ফোর্সের সদস্যরা। ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলেন জেলাশাসক। এরপর সুফল বাংলার স্টলে যান তিনি। সেখানে ন্যায্য মূল্যে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে কিনা, খোঁজ নেন জেলাশাসক। অন্যদিকে, মহেশতলার বিভিন্ন বাজারে যান অতিরিক্ত জেলাশাসক শ্যামলকুমার মণ্ডল। সঙ্গে ছিলেন মহকুমা শাসক, বিডিও ও মহেশতলা পুরসভার আধিকারিকরা। পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে বাজার পরিদর্শন করেন প্রশাসনিক কর্তারা। ক্রেতা-বিক্রেতাদের কাছে পেঁয়াজের দাম জানতে চান তাঁরা। প্রশাসনের এই উদ্যোগে খুশি সাধারণ মানুষ।
Continues below advertisement