Air Traffic Control: দেশের প্রথম এয়ার ট্র্যাফিক ম্যানেজমেন্টের মহিলা জেনারেল ম্যানেজার শ্যামলী হালদার, বাঙালি মেয়ের নতুন নজির
Continues below advertisement
বাঙালি মেয়ের নতুন নজির। ভারতজোড়া স্বীকৃতি। দেশের প্রথম এয়ার ট্র্যাফিক ম্যানেজমেন্টের জেনারেল ম্যানেজার পদে বসলেন এক মহিলা। বাঙালি কন্যা শ্যামলী হালদার হলেন পূর্ব ভারতের এয়ার ট্র্যাফিক ম্যানেজমেন্টের জেনারেল ম্যানেজার। মঙ্গলবারই তিনি এই পদ পেয়েছেন।
৫৬ বছরের শ্যামলী প্রবাসী বাঙালি। বাবার চাকরির সূত্রে জন্ম, কর্ম, পড়াশোনা মহারাষ্ট্রের নাগপুরে। ১৯৯০ থেকে এয়ারপোর্টস অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার এয়ারোড্রোম অফিসার হিসেবে কাজ করছেন। কখনও জয়েন্ট জেনারেল ম্যানেজার, কখনও এয়ার ট্র্যাফিক সিস্টেমের ইনচার্জ, কখনও নবাগতদের প্রশিক্ষণের দায়িত্ব পড়েছে তাঁর কাঁধে। ৩০ বছরের অভিজ্ঞতার জোরেই দেশের প্রথম এয়ার ট্র্যাফিক ম্যানেজমেন্টের জেনারেল ম্যানেজারের দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি।
দেশের মধ্যে পূর্ব ভারতের আকাশসীমা সবথেকে বড়। বিমানবন্দর সূত্রে খবর, পূর্বে মায়ানমার, পশ্চিমে প্রায় নাগপুর, উত্তরে বারাণসী উত্তর-পশ্চিমে গুয়াহাটি, দক্ষিণে হায়দরাবাদ পর্যন্ত বিস্তৃত পূর্ব ভারতের আকাশসীমা। এই সম্পূর্ণ এলাকার উড়ান সামলানোর দায়িত্ব এখন শ্যামলীর কাঁধে। বলা হয়, এয়ার ট্র্যাফিক ম্যানেজমেন্ট বিশ্বের সব থেকে ট্রেসফুল জব। এক মুহূর্তে মনিটর থেকে চোখ সরানোর জো নেই। মুহূর্তের মধ্যে সিদ্ধান্ত নিতে হয়। একটু এদিক ওদিক হলেই ঘটে যেতে পারে দুর্ঘটনা।
তবে শ্যামলী জানিয়েছেন, ‘এটা আমার কাছে নতুন কিছু নয়। গত ৩০ বছর ধরে এই কাজই করেছি।’ তিনি আরও জানিয়েছেন, এই চাপের কাজ করেও বাড়িতে ফিরে মেয়ের মুখ দেখলেই অনেকটা হাল্কা লাগে। সময় পেলে বিরিয়ানি রাঁধেন।
৫৬ বছরের শ্যামলী প্রবাসী বাঙালি। বাবার চাকরির সূত্রে জন্ম, কর্ম, পড়াশোনা মহারাষ্ট্রের নাগপুরে। ১৯৯০ থেকে এয়ারপোর্টস অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার এয়ারোড্রোম অফিসার হিসেবে কাজ করছেন। কখনও জয়েন্ট জেনারেল ম্যানেজার, কখনও এয়ার ট্র্যাফিক সিস্টেমের ইনচার্জ, কখনও নবাগতদের প্রশিক্ষণের দায়িত্ব পড়েছে তাঁর কাঁধে। ৩০ বছরের অভিজ্ঞতার জোরেই দেশের প্রথম এয়ার ট্র্যাফিক ম্যানেজমেন্টের জেনারেল ম্যানেজারের দায়িত্ব পেয়েছেন তিনি।
দেশের মধ্যে পূর্ব ভারতের আকাশসীমা সবথেকে বড়। বিমানবন্দর সূত্রে খবর, পূর্বে মায়ানমার, পশ্চিমে প্রায় নাগপুর, উত্তরে বারাণসী উত্তর-পশ্চিমে গুয়াহাটি, দক্ষিণে হায়দরাবাদ পর্যন্ত বিস্তৃত পূর্ব ভারতের আকাশসীমা। এই সম্পূর্ণ এলাকার উড়ান সামলানোর দায়িত্ব এখন শ্যামলীর কাঁধে। বলা হয়, এয়ার ট্র্যাফিক ম্যানেজমেন্ট বিশ্বের সব থেকে ট্রেসফুল জব। এক মুহূর্তে মনিটর থেকে চোখ সরানোর জো নেই। মুহূর্তের মধ্যে সিদ্ধান্ত নিতে হয়। একটু এদিক ওদিক হলেই ঘটে যেতে পারে দুর্ঘটনা।
তবে শ্যামলী জানিয়েছেন, ‘এটা আমার কাছে নতুন কিছু নয়। গত ৩০ বছর ধরে এই কাজই করেছি।’ তিনি আরও জানিয়েছেন, এই চাপের কাজ করেও বাড়িতে ফিরে মেয়ের মুখ দেখলেই অনেকটা হাল্কা লাগে। সময় পেলে বিরিয়ানি রাঁধেন।
Continues below advertisement