Fake CBI Officer: ফের CBI অফিসার পরিচয়ে 'প্রতারণা', পুলিশে অভিযোগে দায়ের স্ত্রীর

Continues below advertisement

সিবিআই (CBI) অফিসার পরিচয় দিয়ে বিয়ে। সরকারি চাকরি পাইয়ে দিতে প্রতারণা। ঘুরতেন নীলবাতি লাগানো গাড়িতে। স্বামীর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ স্ত্রীর। 

হাওড়ার জগাছায় ভুয়ো সিবিআই (CBI) অফিসার পরিচয়ে প্রতারণার অভিযোগ উঠল এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে।  কেন্দ্রীয় সরকারি চাকরি দেওয়ার নামে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। চাকরি দেওয়ার কথা বলে অনলাইন ইন্টারভিউ নিতেন অভিযুক্ত। চলতি বছরের মার্চে বিবাহ বিচ্ছেদ হয় শুভদীপ বন্দ্য়োপাধ্যায়ের। মার্চেই জগাছা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন শুভদীপের প্রাক্তন স্ত্রী। এরপরেই প্রতারণার বিষয়টি জানাজানি হয়। বিহারের এক বাসিন্দা তাঁকে এই চক্রে টেনে আনে, দাবি অভিযুক্তর। 

শুভদীপের মা বলেন, "আমি এসব কিছু জানি না। যেদিন জানা গেল ও ভুয়ো সিবিআই অফিসার সেদিনই বাড়ি ছাড়ে অর্থাৎ জানুয়ারি মাসে। ছেলের প্রাক্তন স্ত্রী ওর সঙ্গে ঘুরে বেড়াত।" 

এই নিয়ে শুভদীপের প্রাক্তন স্ত্রী বলেন, "আমরা বিয়ের তারিখ পিছিয়ে দিতে চেয়েছিলাম করোনার জন্য। তখন শুভদীপের বাড়ি থেকে বলা হয় সিবিআই থেকে মেসেজ পাঠিয়েছে যে এই মাসের মধ্য়ে বিয়ে করতে হবে। ওঁর বাবা-মা বলেন যে ফোন কোনওদিন চেক করা যাবে না। ছেলের খবর নিলে চাকরি নিয়ে টানাটানি হতে পারে। তাই খবর নিতে যেতে বারণ করা হয়। এর ফলে আমাদের বাড়ি থেকে খবর নিতে যাওয়া হয়নি। ওঁদের মুখের কথা ভিত্তিতে বিয়ে দেওয়া হয়েছিল। আমাদের সম্বন্ধ করে বিয়ে হয়েছিল। বিয়ের আগে শুভদীপ বলেছিলেন উনি সিবিআইয়ের অ্যাসিসটেন্ট ডিরেক্টর। ওঁনার বাবা আইবিতে চাকরি করতেন। বিয়ের পর জানতে পারি ওঁনার বাবা আইবিতে চাকরি করতেন না। বিয়ের পর কথাবার্তায় উঠে এসেছে উনি আদতে সিবিআই অফিসার নন। পরে সিবিআই অফিসে গিয়ে জানতে পারি যে উনি সিবিআই অফিসার নন। পরে একাধিকবার ওঁনাকে এই মিথ্যেটা স্বীকার করে নিতে বললেও করেননি। আমাদের পাঁচ মাসের বিবাহজীবন।"

কলকাতায় জেএমবি জঙ্গি (JMB Militant) সন্দেহে গ্রেফতার করা হল ৩ জনকে। ধৃতদের নাম নাজিউর রহমান, সাবির ও রবিউল। এই তিনিজনের মধ্যে প্রধান হল নাজিউর। সে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত জেএমবি জঙ্গি বলে দাবি কলকাতা পুলিশের এসটিএফ-এর। আরও একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত জঙ্গি বলে সন্দেহ পুলিশের। তাদের কাছ থেকে প্রচুর নথিপত্র উদ্ধার করা হয়েছে। এই নথিগুলি থেকে জনা গেছে যে বাংলাদেশের মাস্টার জিয়া গোষ্ঠীর অংশ এই তিনজন। এই তিনজন ফেরিওয়ালা হিসাবে বেশ কয়েকমাস ধরে কাজ করছিল। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এই প্রসঙ্গে জয়েন্ট সিপি বলেন, ‘ধৃতদের কাছ থেকে বেশ কিছু জিহাদ-সংক্রান্ত কাগজপত্র পাওয়া গেছে। তাদের মোবাইলগুলি উদ্ধার করা হয়েছে। তাতে বেশ কিছু জেএমবি নেতার নাম ও ফোন নম্বর পাওয়া গেছে।’

আবেগের বাঁধ ভেঙেছে লন্ডনের। ৫৫ বছর পর জাতীয় দল ফাইনালে। ট্রফি মুঠোয় পোরার স্বপ্ন দেখতে শুরু করে দিয়েছেন সমর্থকেরা। শহরজুড়ে উৎসাহের সুনামি। ইংল্যান্ড সমর্থকদের পাশাপাশি মাতাচ্ছেন ইতালিয়রাও।

Continues below advertisement

JOIN US ON

Whatsapp
Telegram