Fake Vaccination Camp: ' ভ্যাকসিনের পরিমাণ নিয়ে সরকারের শ্বেতপত্র প্রকাশের দাবি জানাচ্ছি', ভুয়ো ভ্যাকসিনেশন কাণ্ডে প্রতিক্রিয়া দিলীপ ঘোষের
ভুয়ো টিকাকরণ শিবির নিয়ে আজ দিলীপ ঘোষ বলেন, "কোথায় পৌঁছেছে আমাদের স্বাস্থ্য বিভাগ এবং দুর্নীতি তা এই ঘটনা থেকেই বোঝা যাচ্ছে। একজন এমপিও এই ভুয়ো টিকা নিয়ে এলেন। এবার জিতে যাওয়ার পর লুঠ শুরু হয়ে গিয়েছে। একজন এমপি এবং দলের পদাধিকারীরা কী করে এই ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্প চলতে দিলেন? রাজ্য সরকারের কাছে কত ভ্যাকসিন এসেছে কেন্দ্র থেকে, কত ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে, কত নষ্ট হয়েছে এবং কত পড়ে রয়েছে তার একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ হওয়া দরকার। তাহলে এই দুর্নীতি বেশি করে ধরা পড়বে।"
ভুয়ো টিকাকরণ শিবির নিয়ে আজ অতীন ঘোষ (Atin Ghosh) বলেন, "ভ্যাকসিন নিতে গেলে পরিচয়পত্র দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করাতে হয়। রেজিস্ট্রেশন করালে মোবাইলে মেসেজ আসে। মেসেজ না আসা সত্ত্বেও কেউ কোনও অভিযোগ করেননি। রেজিস্ট্রেশন না করিয়ে কীসের ভিত্তিতে ভ্যাকসিন নিলেন গ্রহীতারা? কেন্দ্র, রাজ্য, বেসরকারি হাসপাতাল ছাড়া কারও ভ্যাকসিন দেওয়ার অধিকার নেই। ভ্যাকসিন নিলেই কো-উইন অ্যাপে তার তথ্য চলে আসবে। পুরসভা ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্প করার অনুমতি দেয় না। ভ্যাকসিন নিলেই অটো জেনারেটেড সিস্টেমে আপডেটেড হয়। এর বাইরে ভুয়ো ভ্যাকসিন দিলে সেই তথ্য পাওয়া যায় না। ভ্যাকসিনেশনের পর সার্টিফিকেট না পেলে পুরসভাকে অভিযোগ জানানো উচিত। ভ্যাকসিন দেওয়ার ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকার থেকে রাজ্য সরকার, রাজ্য সরকার থেকে পুরসভা, রাজ্য সরকার থেকে বেসরকারি ও সরকারি হাসপাতাগুলির বাইরে কোনও চতুর্থ ব্যক্তি নেই যারা ভ্যাকসিন দিতে পারে।"