Madhya Pradesh:মধ্যপ্রদেশে বড়সড় ট্রেন দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা। রতলামে মালগাড়ির দুটি বগি লাইচ্যুত
ABP Ananda LIVE: মধ্যপ্রদেশে বড়সড় ট্রেন দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা। বৃহস্পতিবার রতলামে মালগাড়ির দুটি বগি লাইচ্যুত হয়ে যায়। দিল্লি-মুম্বাই রুটে ডিজেল ট্যাঙ্কার নিয়ে যাওয়ার সময় দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনার পরেই একটি ট্যাঙ্কার থেকে জ্বালানি নির্গত হতে শুরু করায় বড় বিপদের আশঙ্কা দেখা দেয়। স্থানীয়দের সুরক্ষার্থে তাঁদের লাইন থেকে দূরে থাকতে বলা হয়। দ্রুততার সঙ্গে ট্যাঙ্কারগুলি লাইন থেকে সরানোর কাজ শুরু হয়। রাজকোট থেকে ডিজেল ট্যাঙ্কার নিয়ে ভোপালের দিকে যাচ্ছিল মালগাড়িটি। কেউ হতাহত হননি বলে জানিয়েছেন রেল আধিকারিকরা। দুর্ঘটনার জেরে ওই লাইনে সাময়িকভাবে ব্যাহত ট্রেন চলাচল। দুর্ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে রেল।
মেয়ের ইচ্ছাতেই বাড়িতে শুরু হয়েছিল দুর্গা আরাধনা। কিন্তু, আজ দেবীপক্ষের শুরু হয়ে গেলেও, চোখের জল বাঁধ মানছে না আর জি করের নিহত চিকিৎসকের মা-বাবার। 'আমার সব শেষ হয়ে গেছে, কিছু আর নেই আমাদের লাইফে, যত কিছু করেছিলাম সব গঙ্গায় ভেসে গেছে আমার, দুর্গা আসার আগেই বিসর্জন হয়ে গেছে।' নির্যাতিতা চিকিৎসকের মা জানালেন, ২ বছর আগে বাড়ির গ্যারাজে পুজো শুরু করেছিলে চিকিৎসক কন্যা। আগা বাড়ির দুর্গা মূর্তিতে অষ্টমীতে ভোগ দিতেন মা। মেয়ে এমডি পাওয়ার পর ইচ্ছেপ্রকাশ করে ঘরোয়াভাবে দুর্গাপুজো করবে। বন্ধু আত্মীয় সবাই মিলে চারটে দিন। ২টো বছর পুজো করতে পেরেছিলেন। এবছরও পুজোর প্রস্তুতি ছিল পুরো পরিপাটি করে। কেনা ছিল মা দুর্গার শাড়ি। ঢাকির বুকিংটাও করা ছিল। আয়োজন সম্পূর্ণ থাকলেও এ বছর পুজোটা আর হল না। বোধনের মাস দুই আগেই সেই বাড়ির উমা চিরবিদায় নিলেন। নিহত চিকিৎসকের মা ডুকরে উঠে জানালেন, প্রতি বছর মহালয়ার দিন প্রদীপ জ্বালাতেন । তারপর ৯ দিন ধরে নিরামিষ ভোজন। একেবারে দশমীতে গিয়ে নিয়মভঙ্গ। আত্মীয়দের হইহল্লায় ঘর সরগরম থাকত। এবার শুধু নীরবতা, নিঃসঙ্গতা।