মহারাষ্ট্রে সরকার গঠন নিয়ে কী বললেন রণদীপ সূরজেওয়ালা, মনোজ তিওয়ারি? শুনব
মহারাষ্ট্রে সরকার গড়া নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে শুনানি। দেবেন্দ্র ফড়নবীশের শপথ নিয়ে রাজ্যপালের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আস্থা ভোটের আর্জি শিবসেনা-এনসিপি-কংগ্রেসের। আগামীকালই জবাব তলব করে কেন্দ্র-রাজ্য-ফড়নবীশ-অজিত পওয়ার - এই চারপক্ষকে নোটিস সুপ্রিম কোর্টের। সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতাকে দুটি চিঠি জমা দেওয়ার নির্দেশ। একটি বিজেপিকে সরকার গঠনের জন্য রাজ্যপালের আমন্ত্রণ পত্র, অন্যটি ফড়নবীশের সমর্থন মেলার চিঠি। আগামীকাল সুপ্রিম কোর্টে ফের মহারাষ্ট্র মামলার শুনানি। শিবসেনা-এনসিপি-কংগ্রেসের আবেদনের প্রেক্ষিতে আজ সকালে বিচারপতি এন ভি রমান্না, বিচারপতি অশোক ভূষণ এবং বিচারপতি সঞ্জীব খন্নার বেঞ্চে মামলার শুনানি শুরু হয়। কর্ণাটক, গোয়া, উত্তরাখণ্ডের বিজেপি সরকারের উদাহরণ দিয়ে দেবেন্দ্র ফড়নবীশকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সংখ্যা গরিষ্ঠতা প্রমাণের জন্য নির্দেশ দিতে সর্বোচ্চ আদালতে আবেদন জানান শিবসেনার আইনজীবী কপিল সিব্বল। কেন রাজ্যপাল তড়িঘড়ি শপথ নেওয়ালেন, সমর্থনের কী চিঠি পেয়েছেন রাজ্যপাল, এনিয়ে সুপ্রিম কোর্টে সওয়াল করেন এনসিপি-কংগ্রেস জোটের আইনজীবী অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি। তার প্রেক্ষিতে বিজেপির আইনজীবী মুকুল রোহতগি আদালতে দাবি করেন, মুখ্যমন্ত্রীকে না জানিয়ে কোনও নির্দেশ নয়, কোর্টের কাছে জবাব দেওয়ার দায় নেই রাজ্যপালের। এর মাঝেই ঘোড়া কেনাবেচার আশঙ্কায় দলীয় বিধায়কদের হোটেলে রেখেছে এনসিপি। বিধায়কদের জয়পুরে পাঠিয়েছে কংগ্রেসও। সূত্রের খবর, শরদ পওয়ারের সঙ্গে রয়েছেন ৪৯ জন। অন্যদিকে, অজিত পওয়ার সহ বিদ্রোহী বিধায়কের সংখ্যা ৪। ইতিমধ্যেই দলের বিধানসভার পরিষদীয় দলনেতা পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছে অজিতকে। একইসঙ্গে দলের নেতা হিসেবে তাঁর হুইপ জারির ক্ষমতাও কেড়ে নেওয়া হয়েছে।