উত্তরপ্রদেশের 'গণধর্ষণ'-এর ঘটনায় মোদি সরকারকে ট্যুইটে নিশানা রাহুল গাঁধীর, 'ভারতের নতুন অবনমন' কটাক্ষ মহুয়ার
উত্তরপ্রদেশে গণধর্ষণে মৃত্যুর ঘটনায় রাহুল গাঁধীর ট্যুইট। কংগ্রেস সাংসদ লিখেছেন, এক ভারত-কন্যাকে ধর্ষণ-খুনের ঘটনা ঘটল। এরপর তথ্য ধামাচাপা দেওয়া হচ্ছে। শেষে তাঁর পরিবারের কাছ থেকে সত্কারের অধিকারও ছিনিয়ে নেওয়া হল। এটা অপমানজনক, অত্যন্ত অন্যায়।
যোগী রাজ্যে গণধর্ষণে মৃত নির্যাতিতার সৎকার ঘিরেও কাঠগড়ায় পুলিশ। মৃতদেহ গ্রামে পৌঁছলেও, বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হল না। পরিবারের আবেদন অগ্রাহ্য করে মাঝরাতে জোর করে সৎকারের অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে।
নির্যাতিতার পরিবারের দাবি, মৃতদেহ বাড়িতে আনতে চেয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু পুলিশের আপত্তিতে তা সম্ভব হয়নি। অন্যদিকে, হাথরসের মহকুমা শাসকের দাবি, পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত না থাকায়, পুলিশই মৃতদেহ সৎকার করে।
জানা গিয়েছে, ভোররাত ৩টে নাগাদ পুলিশি ঘেরাটোপে নিহত ১৯ বছরের তরুণীর দেহের সৎকার সম্পন্ন হয়। সাড়ে তিনটে নাগাদ নিহতের ভাই বলেন, আমাদের ধারণা, (পরিবারকে ছাড়াই) সৎকার হয়ে গিয়েছে। পুলিশ আমাদের কিছুই জানায়নি। আমরা কাতর মিনতি করেছিলাম, বাড়িতে শেষবার ওর দেহ যাতে আনা হয়। কিন্তু, ওরা আমাদের কোনও কথা শোনেনি। জোর করে নিজেরা সৎকার করে দেয়।