Shoot out: ঝাড়গ্রামে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট চলাকালীন এনভিএফ কর্মীর বিরুদ্ধে এক যুবককে গুলি করে খুনের অভিযোগ

Continues below advertisement
ঝাড়গ্রামে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট চলাকালীন শ্যুটআউট। এক যুবককে গুলি করে খুনের অভিযোগ উঠল NVF কর্মীর বিরুদ্ধে। তকবীর আলি নামে ওই যুবকের মৃত্যুর পরই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এলাকা। অভিযুক্ত NVF কর্মীর বাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন ধরিয়ে দেয় উত্তেজিত জনতা। দিন তিনেক আগে ঝাড়গ্রাম পুরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের বাছুরডোবায় ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করেছিলেন পুলিশ সুপার। এদিন সেখানেই ম্যাচ দেখতে গিয়েছিলেন ৩২ বছরের তকবীর আলি। অভিযোগ, তখনই তাঁর উপর চড়াও হন NVF কর্মী বিশ্বজিৎ গুরুং। নিজের সার্ভিস রিভলবার দিয়ে যুবককে লক্ষ্য করে গুলি চালান তিনি। প্রথম গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়ায়, পালাতে যান যুবক। এরপর ফের তাঁকে গুলি করা হয়। গুলি চালানোর পর ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানোর অভিযোগও উঠেছে। গুরুতর জখম অবস্থায় প্রথমে ঝাড়গ্রাম সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় যুবককে। সেখানে থেকে কলকাতার SSKM-এ রেফার করা হয়। এরপর পথেই মৃত্যু হয় তাঁর। স্থানীয় সূত্রে খবর, অভিযুক্ত ও নিহত যুবক দুজনেই জমি বেচাকেনার কাজ করতেন। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, পুরনো বিবাদের জেরেই এই খুন। অভিযুক্তের খোঁজ চালাচ্ছে পুলিশ।
শীতের দুপুরে তখন জমে উঠেছিল ম্যাচটা, হঠাৎ গুলির শব্দে সব চুপ। ঝাড়গ্রামে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট চলাকালীন শ্যুটআউট। যুবককে গুলি করে খুনের অভিযোগ উঠল NVF কর্মীর বিরুদ্ধে। প্রতিবাদে অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর করে, জ্বালিয়ে দিল উত্তেজিত জনতা। মঙ্গলবারের দুপুরে ঘটনাকে ঘিরে অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠল ঝাড়গ্রামের ২ নম্বর ওয়ার্ডের বাছুরডোবা। তিন দিন আগেই এলাকার ক্রিকেট টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করেছিলেন পুলিশ সুপার।এদিন সেখানে ম্যাচ দেখতে গিয়েছিলেন তকবীর আলি। তখনই তাঁর উপর চড়াও হন National Volunteer Force তথা NVF কর্মী বিশ্বজিৎ গুরুঙ্গ। অভিযোগ, সার্ভিস রিভলবার দিয়ে যুবককে লক্ষ্য করে গুলি চালান তিনি। প্রথম গুলিটি লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়ায়, পালাতে যান যুবক। এরপর ফের তাঁকে গুলি করা হয়। যুবকের মাথায় গুলি লাগে। গুলি করার পর ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানোর অভিযোগও উঠেছে NVF কর্মীর বিরুদ্ধে। গুরুতর জখম অবস্থায় প্রথমে ঝাড়গ্রাম সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় যুবককে। সেখান থেকে কলকাতার SSKM-এ রেফার করা হয়। কিন্তু পথেই মৃত্যু হয় ৩২ বছরের তকবীরের। মৃতের বাড়ি ঝাড়গ্রামের রাধানগরে। অভিযুক্তের বাড়ি বাছুরডোবার খেলার মাঠের পাশেই। যুবক গুলিবিদ্ধ হওয়ার পরই অভিযুক্ত NVF কর্মীর বাড়িতে চড়াও হন স্থানীয় বাসিন্দারা। ভাঙচুরের পর আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় বাড়িতে। স্থানীয় সূত্রে খবর, নিহত এবং অভিযুক্ত দু’জনই জমি কেনাবেচার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। যাদের দায়িত্ব আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করা, সেই NVF কর্মীর হাতে যুবক খুনের ঘটনায় প্রশাসনের বিরুদ্ধেই ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছে বাম-বিজেপি। ঘটনার নিন্দা করলেও, পুলিশি তদন্তের উপরই ভরসা রাখছে তৃণমূল। এখনও পলাতক অভিযুক্ত NVF কর্মী।
Continues below advertisement

JOIN US ON

Whatsapp
Telegram