Cattle Smuggling Case: গরু পাচারকাণ্ডে এবার সিবিআইয়ের হাতিয়ার এনামুলের ডায়েরি
Continues below advertisement
গরু পাচারকাণ্ডে এবার সিবিআইয়ের হাতিয়ার হতে চলেছে একটি ডায়েরি। সূত্রের দাবি, ডায়েরিতেই কোটি কোটি টাকার লেনদেনের হদিশ মিলেছে। সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতের বিচারককে দেওয়া হয়েছে ওই ডায়েরি। ৬ জানুয়ারি পর্যন্ত এনামুলের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
একটা সাধারণ ডায়েরি। তাতে বন্দি হাজার হাজার কোটি টাকার লেনদেনের হিসেব। গরু পাচারকাণ্ডের তদন্তে এখন সেই ডায়েরির পাতাতেই চোখ সিবিআই অফিসারদের। গোয়েন্দা সূত্রে দাবি, তল্লাশির সময় গরু পাচারকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত এনামুল হকের থেকে একটি ডায়েরি বাজেয়াপ্ত হয়। যেখানে কয়েক হাজার কোটি টাকার লেনদেনের হিসেব লেখা ছিল। বুধবার আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতে পেশ করা হয় গরু পাচারকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত এনামুলকে। তাঁর জামিনের বিরোধিতায় সিবিআইয়ের আইনজীবী সওয়াল করেন, এনামুল হকের বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার বেআইনি লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে। এই টাকা কাদের কাছে গেছে, তা খুঁজে বের করতে এনামুলকে আরও জেরা করতে হবে। পাশাপাশি সিবিআইয়ের আইনজীবী দাবি করেন, হেফাজতে থাকাকালীন সিবিআইয়ের তদন্তকারীদের হুমকি দিচ্ছেন গরুপাচার মামলায় মূল অভিযুক্ত এনামুল! এর থেকেই বোঝা যায় তিনি কতটা ভয়ঙ্কর।
আদালতে তদন্তকারী অফিসার অভিযোগ করেন, ব্যাঙ্কে জাল নোট জমা দেওয়ার চেষ্টাও করেন এনামুল। জবাবে এনামুলের আইনজীবী জানান, তিনি ব্যাঙ্কে যে টাকা জমা দেন, তার মধ্যে কয়েকটি জাল নোট বেরোয়। গরু পাচারকাণ্ডে কয়েকজনের নাম বলতে এনামুলকে সিবিআই চাপ দিচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তাঁর আইনজীবী। শুনানি শেষে সিবিআইয়ের তদন্তকারী অফিসার বিচারকের দিকে এগিয়ে যান। তাঁর হাতে ছিল একটি সবুজ রঙের খাম। খামের মধ্যে ছিল একটি ডায়েরি। সূত্রের খবর, সেই ডায়েরি এবং খাম নিয়ে চেম্বারে চলে যান বিচারক। গরু পাচারকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত এনামুল হক আপাতত সিবিআই হেফাজতে রয়েছেন। এবার তাঁর ডায়েরি কি এই তদন্তে নতুন কোনও মোড় আনবে?
একটা সাধারণ ডায়েরি। তাতে বন্দি হাজার হাজার কোটি টাকার লেনদেনের হিসেব। গরু পাচারকাণ্ডের তদন্তে এখন সেই ডায়েরির পাতাতেই চোখ সিবিআই অফিসারদের। গোয়েন্দা সূত্রে দাবি, তল্লাশির সময় গরু পাচারকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত এনামুল হকের থেকে একটি ডায়েরি বাজেয়াপ্ত হয়। যেখানে কয়েক হাজার কোটি টাকার লেনদেনের হিসেব লেখা ছিল। বুধবার আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতে পেশ করা হয় গরু পাচারকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত এনামুলকে। তাঁর জামিনের বিরোধিতায় সিবিআইয়ের আইনজীবী সওয়াল করেন, এনামুল হকের বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার বেআইনি লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে। এই টাকা কাদের কাছে গেছে, তা খুঁজে বের করতে এনামুলকে আরও জেরা করতে হবে। পাশাপাশি সিবিআইয়ের আইনজীবী দাবি করেন, হেফাজতে থাকাকালীন সিবিআইয়ের তদন্তকারীদের হুমকি দিচ্ছেন গরুপাচার মামলায় মূল অভিযুক্ত এনামুল! এর থেকেই বোঝা যায় তিনি কতটা ভয়ঙ্কর।
আদালতে তদন্তকারী অফিসার অভিযোগ করেন, ব্যাঙ্কে জাল নোট জমা দেওয়ার চেষ্টাও করেন এনামুল। জবাবে এনামুলের আইনজীবী জানান, তিনি ব্যাঙ্কে যে টাকা জমা দেন, তার মধ্যে কয়েকটি জাল নোট বেরোয়। গরু পাচারকাণ্ডে কয়েকজনের নাম বলতে এনামুলকে সিবিআই চাপ দিচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন তাঁর আইনজীবী। শুনানি শেষে সিবিআইয়ের তদন্তকারী অফিসার বিচারকের দিকে এগিয়ে যান। তাঁর হাতে ছিল একটি সবুজ রঙের খাম। খামের মধ্যে ছিল একটি ডায়েরি। সূত্রের খবর, সেই ডায়েরি এবং খাম নিয়ে চেম্বারে চলে যান বিচারক। গরু পাচারকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত এনামুল হক আপাতত সিবিআই হেফাজতে রয়েছেন। এবার তাঁর ডায়েরি কি এই তদন্তে নতুন কোনও মোড় আনবে?
Continues below advertisement