শনিবার থেকে রাজ্যে শুরু হবে করোনার টিকাকরণ, বাগবাজার স্টোর থেকে সরকারি হাসপাতালগুলিতে পৌঁছল কোভিশিল্ড
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
01 Jan 1970 05:30 AM (IST)
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In App
শনিবার থেকে রাজ্যে শুরু হবে করোনার টিকাকরণ। বাগবাজার স্টোর থেকে সরকারি হাসপাতালগুলিতে পৌঁছল কোভিশিল্ড। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, ওইদিন দুপুরে টিকাকরণ কর্মসূচি নবান্ন থেকে ভার্চুয়ালি দেখবেন মুখ্যমন্ত্রী। সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি ৩টি বেসরকারি হাসপাতালেও টিকা দেওয়া হবে বিনামূল্যে।
কথায় বলে, পিঠে খেলে পেটে সয়। আর টিকা নিলে করোনাও সয়! বাঙালির ঘরে ঘরে যখন ডাক দিয়েছে পৌষ... উঠেছে পিঠে-পুলির সুঘ্রাণ, তখন ব্যস্ততা তুঙ্গে স্বাস্থ্য দফতরে। সংক্রান্তিতে করোনা দূর করার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। শনিবার থেকে রাজ্যে শুরু হবে টিকাকরণ। সকাল ৯ টা থেকে ২০৭ টি জায়গায় হবে টিকা দেওয়া। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রের খবর, দুপুর ১ টা থেকে টিকাকরণ কর্মসূচি নবান্ন থেকে ভার্চুয়ালি দেখবেন মুখ্যমন্ত্রী। টিকা নেওয়ার পর কয়েক জনের সঙ্গে কথাও বলতে পারেন তিনি।
বুধবার জেলায় জেলায় পৌঁছে গিয়েছে কোভিশিল্ডের ডোজ। আর বৃহস্পতিবার গ্রিন করিডর করে টিকা পৌছল শহরের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে। বৃহস্পতিবার বেলা ১২ট ২০ নাগাদ বাগবাজার স্টোর থেকে রওনা হয় টিকার গাড়ি। ১ হাজার ৯৫০ ডোজ কোভিশিল্ড নিয়ে আরজি কর হাসপাতালের পৌঁছয় মাত্র ৯ মিনিটে। প্রায় ৩ হাজার ডোজ টিকা নিয়ে আরজিকর থেকে ৮ মিনিটের মধ্যে গাড়ি পৌঁছয় কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। আরজি কর ও কলকাতা মেডিক্যালের পাশাপাশি, এদিন করোনার টিকা পৌঁছে দেওয়া হয় এনআরএস, ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ ও এসএসকেএম হাসপাতালেও। কলকাতা মেডিক্যালে টিকা পৌঁছে দেওয়ার পর ৪ হাজার ভ্যাকসিন পৌঁছে দেওয়া হয় এনআরএস হাসপাতালে। সময় লাগে মাত্র ৬ মিনিট। এনআরএস থেকে গাড়ি রওনা হয় ন্যাশনাল মেডিক্যালের উদ্দেশে। মাত্র ১০ মিনিটের মধ্যে সেখানে পৌঁছে দেওয়া হয় ১ হাজার ৬০০ ডোজ টিকা। এসএসকেএমে পাঠানো হয় ৪ হাজার ২৫০টি ডোজ। সময় লাগে ৪ মিনিট। সেখান থেকে ৫ মিনিটের মধ্যে ৮৫০টি টিকা পৌঁছে দেওয়া হয় চিত্তরঞ্জন সেবা সদনে।
স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, ১৬ তারিখ সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি, ৩টি বেসরকারি হাসপাতালেও শুরু হবে ভ্যাকসিনেশন। সেই জন্য শুক্রবার সকালে কোভিশিল্ড পাঠানো হবে ঢাকুরিয়া আমরি, অ্যাপোলো ও আর এন টেগোর হাসপাতালে।
পাশাপাশি বালিগঞ্জ ফাঁড়ির ডিস্ট্রিক্ট ভ্যাকসিন স্টোর থেকে ভ্যাকসিন পাঠানো হবে কলকাতা পুরসভার বিভিন্ন বরোর ভ্যাকসিনেশন সেন্টারে যেখানে আইস লাইন্ড রেফ্রিজারেটর আছে। শুক্রবার টিকা পাঠানো হবে কমান্ড হাসপাতালেও।
করোনার টিকা পৌঁছনোর মধ্যেই এদিন কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ১ নম্বর গেটের সামনে বিক্ষোভ দেখান কলকাতা পুরসভার অস্থায়ী কর্মীরা। দাবি, টাকা বাড়ানোর পাশাপাশি তাঁদেরকেও দিতে হবে করোনার টিকা।
কথায় বলে, পিঠে খেলে পেটে সয়। আর টিকা নিলে করোনাও সয়! বাঙালির ঘরে ঘরে যখন ডাক দিয়েছে পৌষ... উঠেছে পিঠে-পুলির সুঘ্রাণ, তখন ব্যস্ততা তুঙ্গে স্বাস্থ্য দফতরে। সংক্রান্তিতে করোনা দূর করার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। শনিবার থেকে রাজ্যে শুরু হবে টিকাকরণ। সকাল ৯ টা থেকে ২০৭ টি জায়গায় হবে টিকা দেওয়া। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রের খবর, দুপুর ১ টা থেকে টিকাকরণ কর্মসূচি নবান্ন থেকে ভার্চুয়ালি দেখবেন মুখ্যমন্ত্রী। টিকা নেওয়ার পর কয়েক জনের সঙ্গে কথাও বলতে পারেন তিনি।
বুধবার জেলায় জেলায় পৌঁছে গিয়েছে কোভিশিল্ডের ডোজ। আর বৃহস্পতিবার গ্রিন করিডর করে টিকা পৌছল শহরের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে। বৃহস্পতিবার বেলা ১২ট ২০ নাগাদ বাগবাজার স্টোর থেকে রওনা হয় টিকার গাড়ি। ১ হাজার ৯৫০ ডোজ কোভিশিল্ড নিয়ে আরজি কর হাসপাতালের পৌঁছয় মাত্র ৯ মিনিটে। প্রায় ৩ হাজার ডোজ টিকা নিয়ে আরজিকর থেকে ৮ মিনিটের মধ্যে গাড়ি পৌঁছয় কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। আরজি কর ও কলকাতা মেডিক্যালের পাশাপাশি, এদিন করোনার টিকা পৌঁছে দেওয়া হয় এনআরএস, ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ ও এসএসকেএম হাসপাতালেও। কলকাতা মেডিক্যালে টিকা পৌঁছে দেওয়ার পর ৪ হাজার ভ্যাকসিন পৌঁছে দেওয়া হয় এনআরএস হাসপাতালে। সময় লাগে মাত্র ৬ মিনিট। এনআরএস থেকে গাড়ি রওনা হয় ন্যাশনাল মেডিক্যালের উদ্দেশে। মাত্র ১০ মিনিটের মধ্যে সেখানে পৌঁছে দেওয়া হয় ১ হাজার ৬০০ ডোজ টিকা। এসএসকেএমে পাঠানো হয় ৪ হাজার ২৫০টি ডোজ। সময় লাগে ৪ মিনিট। সেখান থেকে ৫ মিনিটের মধ্যে ৮৫০টি টিকা পৌঁছে দেওয়া হয় চিত্তরঞ্জন সেবা সদনে।
স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, ১৬ তারিখ সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি, ৩টি বেসরকারি হাসপাতালেও শুরু হবে ভ্যাকসিনেশন। সেই জন্য শুক্রবার সকালে কোভিশিল্ড পাঠানো হবে ঢাকুরিয়া আমরি, অ্যাপোলো ও আর এন টেগোর হাসপাতালে।
পাশাপাশি বালিগঞ্জ ফাঁড়ির ডিস্ট্রিক্ট ভ্যাকসিন স্টোর থেকে ভ্যাকসিন পাঠানো হবে কলকাতা পুরসভার বিভিন্ন বরোর ভ্যাকসিনেশন সেন্টারে যেখানে আইস লাইন্ড রেফ্রিজারেটর আছে। শুক্রবার টিকা পাঠানো হবে কমান্ড হাসপাতালেও।
করোনার টিকা পৌঁছনোর মধ্যেই এদিন কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ১ নম্বর গেটের সামনে বিক্ষোভ দেখান কলকাতা পুরসভার অস্থায়ী কর্মীরা। দাবি, টাকা বাড়ানোর পাশাপাশি তাঁদেরকেও দিতে হবে করোনার টিকা।