কেএমসি চেয়ারপার্সন দায়িত্ব সম্পর্কে সচেতন নন, ফিরহাদ হাকিমের উদ্দেশে ট্যুইট রাজ্যপালের
ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ
Updated at:
01 Jan 1970 05:30 AM (IST)
Download ABP Live App and Watch All Latest Videos
View In App
পুর কমিশনারের সঙ্গে সাক্ষাতের পর রাজ্যপালের পরপর তিনটি ট্যুইট। তিনি লেখেন, কলকাতার পুর কমিশনার বিনোদ কুমার আমাকে মৃতদেহ সৎকারের করুণ কাহিনি শুনিয়েছেন। হাসপাতালে ভর্তি থেকে শুরু করে সত্কার পর্যন্ত ১৪টি মৃতদেহ সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য তিনি দিয়েছেন। আশ্বাস দিয়েছেন, এই ঘটনায় যারা জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই ভয়ঙ্কর ঘটনা সকলকে চমকে দিয়েছে।
এরপর দ্বিতীয় ট্যুইটে ধনকড় লেখেন, মুখ্যমন্ত্রীকে বলছি, মৃতদেহ সৎকারে এমন বর্বরতা এবং অশোভনীয় আচরণ সর্বতোভাবে নিন্দাযোগ্য। চিরাচরিত ঐতিহ্য মেনে আমাদের মতো বয়সে এমন নির্দয়ভাবে মৃতদেহ টেনে আনার ঘটনা সহ্য করা যায় না। এখনই সকলের কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত।
পুর প্রশাসকমণ্ডলীর চেয়ারম্যান ফিরহাদ হাকিমকে উদ্দেশ্য করে ফের ট্যুইট করেন রাজ্যপাল। তিনি লেখেন, কেএমসি চেয়ারপার্সন আমাকে ফোন করতে ভুলেই গেছেন। তিনি দায়িত্ব সম্পর্কেও সচেতন নন। পুর কমিশনারের মাধ্যমে তাঁকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমার সঙ্গে দেখা করার অনুরোধ জানিয়েছি।
এরপর দ্বিতীয় ট্যুইটে ধনকড় লেখেন, মুখ্যমন্ত্রীকে বলছি, মৃতদেহ সৎকারে এমন বর্বরতা এবং অশোভনীয় আচরণ সর্বতোভাবে নিন্দাযোগ্য। চিরাচরিত ঐতিহ্য মেনে আমাদের মতো বয়সে এমন নির্দয়ভাবে মৃতদেহ টেনে আনার ঘটনা সহ্য করা যায় না। এখনই সকলের কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত।
পুর প্রশাসকমণ্ডলীর চেয়ারম্যান ফিরহাদ হাকিমকে উদ্দেশ্য করে ফের ট্যুইট করেন রাজ্যপাল। তিনি লেখেন, কেএমসি চেয়ারপার্সন আমাকে ফোন করতে ভুলেই গেছেন। তিনি দায়িত্ব সম্পর্কেও সচেতন নন। পুর কমিশনারের মাধ্যমে তাঁকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আমার সঙ্গে দেখা করার অনুরোধ জানিয়েছি।