হাওড়ার শালিমারে খুন যুব তৃণমূল নেতা, প্রতিবাদে রাস্তা অবরোধ, বাইকে আগুন ও দোকানে ভাঙচুর
Continues below advertisement
শালিমার স্টেশনের বাইরে শ্যুটআউট। খুব সামনে থেকে মাথায় গুলি করে খুন করা হল যুব তৃণমূল নেতাকে। জখম এক তৃণমূলকর্মীও। প্রতিবাদে রাস্তা অবরোধ করেন তৃণমূল কর্মীরা। বাইকে আগুন ও দোকানে ভাঙচুর করা হয়। তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে খুন বলে দাবি করেছে বিজেপি।
মৃত যুব তৃণমূল নেতার নাম ধর্মেন্দ্র সিংহ। বাড়ি শালিমার কয়লা ডিপো এলাকায়। প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, মঙ্গলবার বিকেলে শালিমার স্টেশনের সামনে দিয়ে এক সঙ্গীর সঙ্গে বাইকে করে যাচ্ছিলেন যুব তৃণমূলের ওয়ার্ড সভাপতি ধর্মেন্দ্র। রাস্তায় তাঁদের লক্ষ করে গুলি চালায় বাইকে চড়ে আসা দুই দুষ্কৃতী। গুলি লাগে ধর্মেন্দ্র মাথায়। ধর্মেন্দ্রর সঙ্গীর পিঠে গুলি লাগে। গুরুতর জখম অবস্থায় দু’জনকে স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা ধর্মেন্দ্রকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এই ঘটনার প্রতিবাদে আন্দুল রোড অবরোধ করেন তৃণমূল কর্মীরা। কলেজ ঘাট রোডে তিনটি বাইকে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। রাস্তার ধারের দোকান ও ২টি বাসে ভাঙচুর করা হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থলে যায় বিগার্ডেন ও শিবপুর থানার পুলিশ। নামানো হয় র্যাফ। নিহত দলীয় কর্মীকে দেখতে হাসপাতালে যান মন্ত্রী অরূপ রায়। সিসি ক্যামেরার ফুটেজের সূত্র ধরে দুষ্কৃতীদের খোঁজ চালাচ্ছে পুলিশ। ধর্মেন্দ্র প্রোমোটিং ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। কয়েকবছর আগে একটি খুনের মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। সেই সংক্রান্ত পুরনো বিবাদের জেরে খুন কিনা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।
মৃত যুব তৃণমূল নেতার নাম ধর্মেন্দ্র সিংহ। বাড়ি শালিমার কয়লা ডিপো এলাকায়। প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, মঙ্গলবার বিকেলে শালিমার স্টেশনের সামনে দিয়ে এক সঙ্গীর সঙ্গে বাইকে করে যাচ্ছিলেন যুব তৃণমূলের ওয়ার্ড সভাপতি ধর্মেন্দ্র। রাস্তায় তাঁদের লক্ষ করে গুলি চালায় বাইকে চড়ে আসা দুই দুষ্কৃতী। গুলি লাগে ধর্মেন্দ্র মাথায়। ধর্মেন্দ্রর সঙ্গীর পিঠে গুলি লাগে। গুরুতর জখম অবস্থায় দু’জনকে স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা ধর্মেন্দ্রকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এই ঘটনার প্রতিবাদে আন্দুল রোড অবরোধ করেন তৃণমূল কর্মীরা। কলেজ ঘাট রোডে তিনটি বাইকে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। রাস্তার ধারের দোকান ও ২টি বাসে ভাঙচুর করা হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ঘটনাস্থলে যায় বিগার্ডেন ও শিবপুর থানার পুলিশ। নামানো হয় র্যাফ। নিহত দলীয় কর্মীকে দেখতে হাসপাতালে যান মন্ত্রী অরূপ রায়। সিসি ক্যামেরার ফুটেজের সূত্র ধরে দুষ্কৃতীদের খোঁজ চালাচ্ছে পুলিশ। ধর্মেন্দ্র প্রোমোটিং ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। কয়েকবছর আগে একটি খুনের মামলায় তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। সেই সংক্রান্ত পুরনো বিবাদের জেরে খুন কিনা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।
Continues below advertisement