Suvendu Adhikari: তৃণমূল ক্ষমতা আসায় পরে অত্যাচারী পুলিশ আধিকারিকদের ভাল পোস্টিং, দাবি শুভেন্দু অধিকারীর
‘মণীশ শুক্লর সঙ্গে ব্যক্তিগত সম্পর্ক ছিল। বাড়ি থেকে সবাই রাস্তায় নেমে এসেছেন। প্রমাণিত বিজেপির সোনার বাংলার স্বপ্নকে সমর্থন করেছে মানুষ। অর্জুনের নামে ১০০টি মামলা করেছে। অর্জুনের অনেক আত্মীয়ের নামেও মামলা। অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করেছে, মাথা নত করাতে পারেনি। নন্দীগ্রামে সিপিএমের চটি পরা হার্মাদ দেখেছিলাম। তৃণমূলের হার্মাদরা বিজেপির ওপর লাঠিচার্জ করেছে। অত্যাচার, অবিচারের বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। তৃণমূল ক্ষমতা আসায় পরে অত্যাচারীদের ভাল পোস্টিং। নাড্ডার গাড়িতে পাথর, ৩ আইপিএসের বিরুদ্ধে কেন্দ্রের পদক্ষেপ। যে কাজ করছেন, তার পরিণতি খারাপ। আমি যখন যা করি, নিষ্ঠার সঙ্গে করি। আমি ভাইপোর নাম বলিনি, কিন্তু ডায়মন্ড হারবারে গিয়ে বলছে, আমি কি তোলাবাজ? মাননীয় ভাইপো, সুপ্রিম কোর্টের হলফনামাটা পড়ুন। কোথায় বসে ঢিল ছুঁড়ছেন, থুতু তো নীচের দিকেই পড়বে। ওরা প্রধানমন্ত্রীকে তুই তোকারি করে, নাড্ডাকে বলে গাড্ডা। আপনাদের বহিরাগত বলছে, বললে আঞ্চলিক দল করলি না কেন? আরে নেমেছি তো তোদের হারাব বলে, ২ জনকে হারাব বলে। এখানে কাটমানি সিন্ডিকেট, বুয়া-ভাতিজাকে উপড়ে ফেলতে হবে। হেস্টিংসে গাড়ি ভাঙছে, তৃণমূল করেছিলাম বলে লজ্জা করে। ভাইপো বলছে, লজ্জা করে না বাড়িতে ফোটাতে পারোনি। আমার বাড়ির লোকেরা পদ্ম ফোটাবে। হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটের বাড়িতে ঢুকে পদ্ম ফোটাব। সব গাড়িতে মণ্ডল মার্কা ছাপ। কয়লা, গরু পাচার, অমিত শাহ টাইট করে দিয়েছেন। অমিতজি যা বলে গেছেন, এবার ২০০ পার। চাকরি নেই। এসএসসি, টেট পাস করেও চাকরি নেই। গোটা বাংলাটাকে একেবারে রসাতলে নিয়ে গেছে তৃণমূল। মানুষ পরিবর্তনের আরেকটা পরিবর্তন চাইছে। রাজ্যে চাকরি চাই, কেন্দ্রের কৃষক সম্মান বাংলা পায় না কেন? সাড়ে ৯ বছর পরে মনে পড়েছে, যমের দুয়ারে সরকার। এর আগে সাড়ে ৩ কোটির স্বাস্থ্যসাথীর কার্ড। পাড়ায় পাড়ায় সমাধান, ভাঁওতাবাজির নতুন নাম।’ তৃণমূল কংগ্রেসকে আক্রমণ শুভেন্দু অধিকারীর।