
NASA News: আন্তর্জাতিক স্পেশ স্টেশনে কীভাবে দিন কাটে নভোশ্চরদের? ABP Ananda Live
ABP Ananda Live: আন্তর্জাতিক স্পেশ স্টেশনে কীভাবে দিন কাটে নভোশ্চরদের? কখন তাঁরা খান, কখন বিশ্রাম নেন? কখনই বা গবেষণার কাজ করেন? বিভিন্ন সময় মহাকাশে গিয়ে, সে সবই হাতেকলমে করে দেখিয়েছেন মহাকাশচারীরা।
১৯৬৫ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর জন্ম নিয়েছিল যে সুনি, আর এক ১৯ তারিখে ইতিহাস রচনা করলেন ৫৯ বছরের সেই মহাকাশচারিণী। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওহিয়োয় জন্মালেও ভারতের সঙ্গে সুনীতার নিবিড় যোগ। তাঁর বাবা দীপক পান্ডিয়ার জন্ম গুজরাতের মেহসানার ঝুলাসন গ্রামে। স্বামী, মাইকেল জে উইলিয়ামস আর পোষ্যদের নিয়ে ছোট্ট সংসার সুনীতার। দুজনের দেখা হয়েছিল ১৯৮৭ সালে। তখনও নভোশ্চর হননি সুনীতা। মেরিল্যান্ডের অ্যানাপোলিসের নেভাল অ্যাকাডেমিতে পাইলট হিসেবে প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন দুজনেই। সেখানেই বন্ধুত্ব। বছর দুই পর গাঁটছড়া বাঁধেন সুনীতা ও মাইকেল। সুনীতার স্বামী
আমেরিকার ফেডারেল মার্শাল ছিলেন। বর্তমানে তিনি অবসর নিয়েছেন। সুনীতার জীবনের নানা সময় তিনি প্রথম পছন্দ হিসেবে যা চেয়েছিলেন তা কখনওই করতে পারেননি। কিন্তু দ্বিতীয় বিকল্পগুলিই তাঁর জন্য নতুন দরজা খুলে দিয়েছে। সুনীতা পশুচিকিৎসক হতে চেয়েছিলেন। কিন্তু যোগ দিয়েছিলেন নেভাল অ্যাকাডেমিতে। সেখানে, তাঁর আগ্রহের বিষয় ছিল ডাইভিং, কিন্তু শেষ পর্যন্ত হয়েছিলেন একজন বিমানচালক। শেষমেশ, জনসন স্পেস সেন্টার পরিদর্শন বদলে দেয় তাঁর জীবনের পথ। পাশাপাশি এই প্রতিবেদনে আপনাদের দেখাব, সুনীতারা পৃথিবীর মাটি ছুঁতেই কীভাবে আনন্দে আত্মহারা হল তাঁর পৈত্রিক গ্রাম, গুজরাতের মেহসানা।