প্রবল ঝড় বৃষ্টি, তার সঙ্গে ব্যাপক ধস। বিপর্যস্ত প্রতিবেশী রাজ্য অসম। ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে জাতীয়সড়ক এবং পাঁচটি রাজ্যসড়ক ক্ষতিগ্রস্ত। বিভিন্ন অঞ্চলে বিদ্যুৎ ও মোবাইল সংযোগ নেই। ছবি সৌজন্যে- পিটিআই
সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রে খবর, ভারী বৃষ্টি এবং বন্যার জেরে ২০ জেলার ২ লক্ষ মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। ছবি সৌজন্যে- পিটিআই
ধসের জেরে হাফলং এলাকায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। কাছাড় জেলায় বন্যা জেরে ২ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। ছবি সৌজন্যে- পিটিআই
বন্যা এবং ধসের জেরে প্রায় ১ লক্ষ ৯৭ হাজার ২৪৮ জনের ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী জানিয়েছে, কাছাড় এবং হোজাই জেলা সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। ছবি সৌজন্যে- পিটিআই
আশঙ্কা উস্কে আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আগামী ৩ দিন ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে। গত ২৪ ঘণ্টায় বিভিন্ন জেলায় বাঁধ ভেঙেছে। বেশ কিছু এলাকায় রাস্তা, সেতু ও ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ বা আংশিক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।ছবি সৌজন্যে- পিটিআই
রাজ্যের তরফে একটি বুলেটিনে বলা হয়েছে, ধসের জেরে ডিমা হাসাও জেলায় যোগাযোগের মাধ্যম সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত হয়েছে। গত ১৫ মে থেকে হাফলং-এর রাস্তা এবং রেল পরিষেবা ব্যাহত হয়েছে। ছবি সৌজন্যে- পিটিআই
রাজ্য এবং কেন্দ্রের বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী ইতিমধ্যেই তৎপরতার সঙ্গেই উদ্ধার ও ত্রাণের কাজ শুরু করেছে। ছবি সৌজন্যে- পিটিআই
রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় প্রায় ৫৫টি ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে। ৩২ হাজার ৯৫৯ জনকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে। অন্যান্য জেলায় আরও ১২টি ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্র চালু রয়েছে। ছবি সৌজন্যে- পিটিআই
ভারী বৃষ্টি ও ব্যাপক ধসের জেরে অসমের ডিমা হাসাও জেলার হাফলংয়ে বিপর্যস্ত রেল পরিষেবা। ট্রেনে আটকে পড়া অধিকাংশ যাত্রীকে এয়ার লিফট করে নিরাপদ জায়গায় পৌঁছে দিয়েছে ভারতীয় বায়ুসেনা।ছবি সৌজন্যে- পিটিআই